bdstall.com

গেমিং ল্যাপটপ এর দাম ২০২৪ & ২০২৫

ইনডোর গেমিং হিসেবে বাংলাদেশের শিশু-কিশোরদের মধ্যে কম্পিউটার গেমিং বাড়ছে। এখন গেমিং ল্যাপটপ বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় ডিভাইস। বাংলাদেশে গেমিং ল্যাপটপের সহজলভ্যতার জন্য সাম্প্রতিক বছরে গেমিং ল্যাপটপের দাম নাটকীয়ভাবে কমে গেছে। এখন যে কেউ বাংলাদেশে গেমিং ল্যাপটপ কিনতে পারবেন মাত্র ৪০,০০০ টাকায়। এছাড়াও, গেমিং ল্যাপটপ ভিডিও সামগ্রী তৈরির অংশ হিসাবে উচ্চ মানের ভিডিও সম্পাদনার জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে। Read more

আইটেম ১-৪০ এর ৫৬

গেমিং Used Laptop কেনাকাটা

গেমিং এখন শিশু, তরুণ বা এমনকি প্রাপ্তবয়স্কদের জীবনের অংশ। গেমিং ল্যাপটপের কোন সঠিক স্পেসিফিকেশন নেই। এটা নির্ভর করে আপনি কোন ধরনের গেম খেলতে চান এবং আপনার ল্যাপটপ এটি পরিচালনা করতে সক্ষম। বেশিরভাগ গেমিং ল্যাপটপে উচ্চ গ্রাফিক্স প্রসেসিং রয়েছে যা জটিল গ্রাফিক্সের যেকোনো গেম পরিচালনা করতে পারে। তাই, আপনার বাজেট থাকলে গেমিং ল্যাপটপ কিনুন এবং সম্প্রতি বাংলাদেশে গেমিং ল্যাপটপের দাম অনেক কমে গিয়েছে এবং যে কেউ এটি কিনতে পারবে। তাছাড়া, আপনি এই ল্যাপটপ দিয়ে অন্যান্য কাজ যেমন গ্রাফিক্স এডিটিং, ফটো এডিটিং, ভিডিও এডিটিং এবং অ্যানিমেশন করতে পারবেন। আসুন কিছু টিপস দেখি কিভাবে আপনি নিখুঁত গেমিং ল্যাপটপ বেছে নিতে পারেন।

গেমিং ল্যাপটপের জন্য যে বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে

  • প্রসেসিং ক্ষমতা: এর অর্থ আপনার প্রসেসরের ক্ষমতা। কোর আই-৫ প্রসেসরের লেটেস্ট জেনারেশন বেছে নিন কারণ এতে যথেষ্ট প্রসেসিং পাওয়ার আছে। সর্বশেষ কোর আই-৫ প্রসেসর টি বেশিরভাগ গেমগুলিকে খুব কার্যকরভাবে পরিচালনা করতে পারে। সর্বশেষ প্রজন্মের কোর আই-৭ প্রসেসর দিয়ে খেলার সময় এটি আপনাকে  বুস্ট দিবে এবং আপনি যে কোন আপকামিং গেমের জন্যও প্রস্তুত। এছাড়াও, আপনি এএমডি প্রসেসর এর অ্যাথলন বা রাইজেন সিরিজের অনুরূপ প্রসেসর গেমিংয়ের জন্য নির্বাচন করতে পারেন।
  • গ্রাফিক্স প্রসেসিং: এটি গেমিংযের মূল জিনিস যার মানে এটি আপনার জটিল গ্রাফিক্স কত দ্রুত এবং সঠিকভাবে প্রক্রিয়া করতে পারে। অবশ্যই আপনার যথেষ্ট গ্রাফিক্স র‌্যাম সহ ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ডের একটি ল্যাপটপ প্রয়োজন। ভালো মানের কার্ড যেকোনো জটিল গ্রাফিক্স পরিচালনা করতে পারে। তাই কমপক্ষে ৪ মেগা মেমরি সহ একটি গ্রাফিক্স কার্ড বেছে নিন। আপনি যত বেশি মেমরি নেবেন, তত মসৃণ কর্মক্ষমতা পাবেন। মনে রাখবেন সাধারণত এই কার্ডটি পরবর্তীতে পরিবর্তন করতে পারবেন না তাই আগেই সিদ্ধান্ত নিন। কিছু ল্যাপটপে অতিরিক্ত স্লট রয়েছে তাই আপনি পরে এক্সটার্নাল গ্রাফিক্স কার্ড অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
  • র‍্যাম: প্রচুর পরিমাণে র‍্যাম সমস্ত কাজকে খুব সুন্দর করে তুলবে। ১৬ গিগাবাইট র‌্যাম হলে খুব ভাল কাজ করবে। এছাড়াও, এটি আপগ্রেড করার সুযোগ রয়েছে তাই পরবর্তীতে কতটা ল্যাপটপ র‍্যাম অন্তর্ভুক্ত করা যাবে তার স্পেসিফিকেশনটি দেখুন।
  • তাপ নিয়ন্ত্রণ করুন: প্রতিটি প্রসেসর এবং জিপিউতে সাধারণ হিট সিঙ্কে থাকে সাথে ল্যাপটপের ভেন্টিলেশন। ল্যাপটপে উচ্চ মানের গেম খেলার জন্য এটি যথেষ্ট নয়। বেশিক্ষণ খেললে তা অতিরিক্ত গরম হয়ে পুড়ে যেতে পারে। সুতরাং, অতিরিক্ত ভেন্টিলেশনের জন্য একটি উচ্চ মানের ল্যাপটপ কুলার রেখে তাপ নিয়ন্ত্রণ করুন।
  • স্ক্রিন: বেশিরভাগ গেমিং ল্যাপটপ ফুল এইচডি স্ক্রিন সহ আসে যা এখনকার গেমিং এর জন্য যথেষ্ট। ভবিষ্যতে সামঞ্জস্যপূর্ণতা এবং উচ্চ মানের পরিবেশের জন্য 4K স্ক্রীন সহ গেমিং ল্যাপটপ নিতে পারেন।
  • স্টোরেজ: দ্রুততম স্টোরেজ প্রয়োজন অন্যথায় এটি আপনার প্রসেসিং শক্তি এবং জিপিউ এর সাথে তাল মিলিয়ে কাজ করতে সক্ষম হবে না। NVMe এসএসডি প্রথম পছন্দ কারণ এতে রয়েছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি। সাটা এসএসডি ঠিকঠাক কাজ করবে। মনে রাখবেন সবচেয়ে বড় সাইজের ল্যাপটপ এসএসডি নিন যাতে এটি একসাথে অনেক গেম ইনস্টল করতে পারে। এছাড়াও পৃথক স্লট রয়েছে কিনা দেখুন করুন যাতে প্রয়োজনে আরও উচ্চ গতির স্টোরেজ সংযুক্ত করা যায়।
  • স্পিকার: অনেকেই মনে করেন যে ভাল মানের সাউন্ড গেম খেলার অভিজ্ঞতা বাড়ায় তাই একাধিক স্পিকার সহ গেমিং ল্যাপটপ কিনুন যা আপনাকে ডলবি সাউন্ডের অভিজ্ঞতা দেবে। এতে অতিরিক্ত স্পিকার কেনা থেকে কিছুটা খরচ বাঁচবে।
  • কীবোর্ড এবং মাউস: ব্যাকলিট যুক্ত ম্যাকানিক্যাল কীবোর্ড ভালো কাজ করবে যদি আপনি অন্ধকারে খেলতে অভ্যস্ত হন। কিন্তু এটি আপনার গেমিং এর উপর সামান্য প্রভাব ফেলেবে।
  • ওয়াইফাই এবং ল্যান: এটি নেটওয়ার্ক গেমিংয়ের যুগ তাই এটি নেটওয়ার্ক সংযোগের সর্বশেষ স্পেসিফিকেশন সমর্থন করে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন।

একটি গেমিং ল্যাপটপের বাজেট কেমন হওয়া উচিত?

বাংলাদেশে গেমিং ল্যাপটপের দাম ২০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে, যা কন্ডিশন এবং কনফিগারেশনের উপর নির্ভর করে। বাংলাদেশে নতুন এবং সেরা মানের গেমিং ল্যাপটপের দাম ৬০,০০০ টাকা থেকে শুরু। যদি আপনার বাজেট ১০০,০০০ টাকা বা তার বেশি থাকে তবে এটি এখন এবং পরবর্তী সময়ের জন্য অনেকদিন ভাল কাজ করবে।

বিডিতে ২০,০০০ টাকার নিচে গেমিং ল্যাপটপ

বিডিতে ২০,০০০ টাকার নিচে ডেডিকেটেড ভাবে গেমিং ল্যাপটপ খুবই কম পাওয়া যায়। তবে, জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস বিডিস্টল.কম এ এই বাজেটের মধ্যে ব্যবহৃত এবং রিফারবিশড গেমিং ল্যাপটপ পাওয়া যায়। তাছাড়া, ২০,০০০ টাকার নিচে বাজেটে গেমিং ল্যাপটপ দিয়ে সাধারণ গেমিং করা যায়।

বিডিতে ৩০,০০০ টাকার নিচে গেমিং ল্যাপটপ

৩০,০০০ টাকার নিচে সাধারণত এন্ট্রি-লেভেল এর গেমিং ল্যাপটপ বিডিতে পাওয়া যায়। তবে, নির্দিষ্ট মডেল এবং কনফিগারেশনের উপর নির্ভর করে দাম কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে থাকে। এই বাজেটে গেমিং ল্যাপটপ দিয়ে পুরানো বা কম চাহিদাপূর্ণ গেম খেলা যায়। তাছাড়া, ৩০,০০০ টাকার নিচে বাজেটের গেমিং ল্যাপটপ দিয়ে সাধারণ গেমিং এর পাশাপাশি দৈনন্দিন কাজ করা যায়।

বিডিতে ৫০,০০০ টাকার নিচে গেমিং ল্যাপটপ

বিডিতে ৫০,০০০ টাকার নিচে গেমিং ল্যাপটপ সাধারণত কম বাজেটের ল্যাপটপের তুলনায় ভালো পারফরম্যান্স এবং কনফিগারেশন প্রদান করে। এই বাজেটের ল্যাপটপ মাঝারি সেটিংসে মসৃণ গেমিং সুবিধা প্রদান করে।

বিডিতে ৬০,০০০ টাকার নিচে গেমিং ল্যাপটপ

বাংলাদেশে ৬০,০০০ টাকার নিচে ভালো কনফিগারেশন এবং পারফরম্যান্স যুক্ত মিড-রেঞ্জ গেমিং ল্যাপটপ পাওয়া যায়। এই বাজেটের গেমিং ল্যাপটপ দ্রুত গেম লোড করার পাশাপাশি মাঝারি থেকে উচ্চ সেটিংসে মসৃণ গেমিং সুবিধা প্রদান করে৷ তাছাড়া, ভালো গ্রাফিক্স কার্ড, প্রসেসর এবং র‌্যাম ক্যাপাসিটির উপর নির্ভর করে গেমিং ল্যাপটপ এর দাম কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।

বিডিতে ১০০,০০০ টাকার নিচে গেমিং ল্যাপটপ

১০০,০০০ টাকার নিচে গেমিং ল্যাপটপ সাধারণত উচ্চ কনফিগারেশন এবং উন্নত ফিচারের সমন্বয়ে পাওয়া যায়। এই বাজেটের গেমিং ল্যাপটপ ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড, উচ্চ-পারফরম্যান্সযুক্ত প্রসেসর, পর্যাপ্ত র‍্যাম এবং বড় স্টোরেজ ক্যাপাসিটি প্রদান করে, যা দিয়ে হাই-সেটিংসে প্রিমিয়াম গেম খেলা যায়। তাছাড়া, মডেল এবং কনফিগারেশনভেদে গেমিং ল্যাপটপ এর দাম ৮০,০০০ টাকা ১২০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।

গেমিং ল্যাপটপ এবং সাধারণ ল্যাপটপের মধ্যে পার্থক্য কী?

গেমিং ল্যাপটপ এবং সাধারণ ল্যাপটপের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হচ্ছে হার্ডওয়্যার কনফিগারেশন। গেমিং ল্যাপটপ সাধারণত শক্তিশালী প্রসেসর, ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড এবং উচ্চ-রেজোলিউশন সম্পন্ন ডিসপ্লে দিয়ে তৈরি হয়ে থাকে। অন্যদিকে, সাধারণ ল্যাপটপ মূলত ব্রাউজিং এবং অফিসিয়াল কাজ এবং অডিও, ভিডিও মতো সাধারণ কাজের জন্য তৈরি করা হয়।

গেমিং ল্যাপটপের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পার্টস কি?

গেমিং ল্যাপটপের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পার্টস হচ্ছে প্রসেসর, ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড, র‍্যাম। এই পার্টস সমূহের মাধ্যমে গেমিং ল্যাপটপ উন্নত গেমিং পারফরম্যান্স প্রদান করে।

গেমিং এর জন্য কত জিবি র‍্যাম উত্তম?

গেমিং ল্যাপটপে সাধারণত ৮ জিবি র‍্যাম থাকে, তবে ১৬ জিবি র‍্যাম ব্যবহার করা উত্তম, যা মসৃণ গেমিং এবং মাল্টিটাস্কিং এর সুবিধা প্রদান করে।

গেমিং ল্যাপটপ কাস্টমেজ বা আপগ্রেড করা যায়?

হ্যাঁ, গেমিং ল্যাপটপে র‍্যাম, স্টোরেজ সহজেই আপগ্রেড করা যায়, তবে ল্যাপটপের মডেলের উপর নির্ভর করে পরিবর্তন করা উচিত। তাছাড়া, কিছু কিছু গেমিং ল্যাপটপে গ্রাফিক্স কার্ড এক্সটেন্ড করা যায়, তবে এটি ল্যাপটপের মডলের উপর নির্ভর করে।

কম দামে কি গেমিং ল্যাপটপ পাওয়া যায়?

হ্যা, জনপ্রিয় অনলাইন মারকেটপ্লেস বিডিস্টল.কম এ কম দামে গেমিং ল্যাপটপ পাওয়া যায়, যা সাধারণত ব্যবহৃত এবং রিফারবিশড কন্ডিশনের হয়ে থাকে। এই ধরণের গেমিং ল্যাপটপ নতুন ল্যাপটপের মতোই পারফরম্যান্স দিয়ে থাকে।

বিডিতে গেমিং ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে কি ওয়ারেন্টি পাওয়া যায়?

হ্যা, বিডিতে গেমিং ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে ১ বছর থেকে ২ বছরের ওয়ারেন্টি পাওয়া যায়। এছাড়াও ব্যবহৃত এবং রিফারবিশড গেমিং ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে ৭-৩০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি পাওয়া যায়।

বাংলাদেশে জনপ্রিয় গেমিং ল্যাপটপ কোন গুলো?

বাংলাদেশে সাশ্রয়ী দামে এসার, অ্যাসুস, এইচপি লেনেভো এবং ডেল সহ বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের গেমিং ল্যাপটপ পাওয়া যায়। তবে, লেনেভো থিঙ্কপ্যাড এক্স১ ইয়োগা, এইচপি এলিটবুক ৮৩৫ জি৮, ডেল এক্সপিএস ১৫ ৯৫১০, এবং ডেল প্রিসিশন ৫৫৫০ মডেলের গেমিং ল্যাপটপ সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।

গেমিং ল্যাপটপ কি গেম খেলার পাশাপাশি অন্য কাজে ব্যবহার করা যায়?

হ্যাঁ, গেমিং ল্যাপটপ দিয়ে গেম খেলা ছাড়াও ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, প্রোগ্রামিং এবং অফিসের কাজ করা যায়।

গেমিং ল্যাপটপে কতক্ষণ ব্যাটারি বেকআপ পাওয়া যায়?

গেমিং ল্যাপটপের ব্যাটারি ব্যাকআপ সাধারণত ডিসপ্লে ব্রাইটনেস, পাওয়ার সেটিংস এবং ব্যবহারের উপর নির্ভর করে কম বেশি হয়ে থাকে। তবে, গেমিং করার ক্ষেত্রে গেমিং ল্যাপটপ সাধারণত ৩-৫ ঘন্টার মত ব্যাটারি বেকআপ প্রদান করে। এছাড়াও, সাধারণ কাজের ক্ষেত্রে আরও বেশি ব্যাটারি বেকআপ পাওয়া যায়।

বাংলাদেশের সেরা গেমিং পুরাতন ল্যাপটপ এর মূল্য তালিকা 2024 & February, 2025

2024 & February, 2025-এর বাংলাদেশের সেরা গেমিং পুরাতন ল্যাপটপ এর তালিকা দেওয়া হল।। বিডি স্টলের গেমিং পুরাতন ল্যাপটপ ক্রেতাদের আগ্রহের ভিত্তিতে এই সেরা গেমিং পুরাতন ল্যাপটপ এর তালিকা তৈরি করা হয়েছে।

গেমিং পুরাতন ল্যাপটপ মডেল বাংলাদেশে দাম
HP ZBook Firefly 14 G8 Core i5 11th Gen 512GB SSD ৳ ৪৫,০০০
Lenovo ThinkPad X1 Yoga Core i7 8th Gen 2K Touch Laptop ৳ ৪৪,৯৯৯
HP EliteBook 745 G6 AMD Ryzen 7 Gaming Laptop ৳ ৩২,৫০০
HP ZBook 14U G6 Core i7 8th Gen 512GB SSD Touch ৳ ৩৯,৫০০
HP EliteBook 745 G5 Ryzen 5 Pro Gaming Laptop ৳ ২৬,৫০০
Lenovo ThinkPad X1 Yoga Core i5 8th Gen Touchscreen ৳ ৩৬,০০০
Dell Precision 5530 Core i7 8th Gen Gaming Laptop ৳ ৫২,০০০
HP EliteBook 835 G8 Ryzen 7 Pro 5850U 512GB NVMe ৳ ৪৭,৫০০
Asus ROG Zephyrus G14 Ryzen 9 5900HS Laptop ৳ ৯৭,৯৯৯
Microsoft Surface Laptop 4 Core i7 11th Gen ৳ ৬২,০০০