শার্প ফ্রিজ কেনাকাটা
শার্প রেফ্রিজারেটর হলো শার্প কর্পোরেশনের অন্যতম পণ্য যা বিশেষ কুলিং সিস্টেমের কারণে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছে। শার্প ফ্রিজে উন্নত ইনভার্টার প্রযুক্তি, হাইব্রিড অথবা ডিরেক্ট কুলিং সিস্টেম, সাশ্রয়ী রেফ্রিজারেন্ট সিস্টেম, ইত্যাদি বিশেষ বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত থাকে। ফলে, বাংলাদেশে শার্প রেফ্রিজারেটরের চাহিদা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে, বাংলাদেশে প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন ক্যাপাসিটির শার্প রেফ্রিজারেটর পাওয়া যায়। তাছাড়া, বিভিন্ন মডেলের শার্প ফ্রিজ বিডিস্টল.কম থেকে কমদামে সংগ্রহ করা যায়।
বাংলাদেশে শার্প ফ্রিজের দাম কত?
বর্তমানে, শার্প ফ্রিজের দাম এর মডেল, ক্যাপাসিটি, এবং গুণমানের ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়ে থাকে। বাংলাদেশে শার্প ফ্রিজের দাম ২৬,০০০ টাকা থেকে শুরু যার ক্যাপাসিটি ১১০ লিটার এবং এটি সম্পূর্ণ রূপে ফ্রিজার। অন্যদিকে, বাংলাদেশে শার্প রেফ্রিজারেটরের দাম ১৮,৯০০ টাকা থেকে শুরু যার ক্যাপাসিটি ৪৭ লিটার। তাছাড়া, বিডিতে বৃহৎ ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটর পাওয়া যায়, যার দাম ধারণ ক্যাপাসিটি ও প্রযুক্তির অনুপাতে বৃদ্ধি পেতে থাকে।
শার্প রেফ্রিজারেটরের বিশেষত্ব কি?
শার্প রেফ্রিজারেটরের বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণঃ
উন্নত ইনভার্টার প্রযুক্তিঃ বেশিরভাগ শার্প রেফ্রিজারেটরে জে-টেক ইনভার্টার প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত থাকে। ফলে, শার্প রেফ্রিজারেটর তুলনামূলক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হয় এবং দ্রুত শীতল কর্মক্ষমতা প্রদান করে। তাছাড়া, শার্প ফ্রিজের উন্নত ইনভার্টার প্রযুক্তির কারণে এর শব্দ হ্রাস করার সক্ষমতা বেশি থাকে।
কুলিং সিস্টেমঃ শার্প ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটরে উন্নত কুলিং সিস্টেম থাকে বিধায় খাবারকে দীর্ঘ সময়ের জন্য সতেজ রাখতে পারে এবং খাবারের স্বাদ অক্ষুণ্ণ থাকে। এছাড়া, বাহ্যিক আবহাওয়ার ভিত্তিতে এবং প্রয়োজন অনুসারে শার্প ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটরের কুলিং স্পিড কমানো বা বাড়ানো যায়। আর, উন্নত শার্প রেফ্রিজারেটরে নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখার জন্য আলাদা প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
আকর্ষণীয় ডিজাইনঃ শার্প রেফ্রিজারেটর আকর্ষণীয় ডিজাইনের সাথে প্রদর্শিত হয় যা যেকোনো রুমের অভ্যন্তরীণ ডিজাইনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। আর, শার্প রেফ্রিজারেটরের স্ট্যান্ডার্ড ডিজাইনের কারণে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে।
উন্নত নির্মিত গুণমানঃ শার্প রেফ্রিজারেটর তৈরিতে উন্নত গুণমানের উপাদান তৈরি করা হয় বিধায় এই রেফ্রিজারেটর বছরের পর বছর অনায়াসে ব্যবহার করা যায়। তাছাড়া, শার্প রেফ্রিজারেটর দীর্ঘদিন ব্যবহার করার পরও এর রেফ্রিজারেশন ক্ষমতা অক্ষুণ্ণ থাকে। ফলে, আস্থার সাথে শার্প রেফ্রিজারেটর ব্যবহার করাই যায়।
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ডিওডোরাইজারঃ বেশীরভাগ শার্প রেফ্রিজারেটরে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ডিওডোরাইজার প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত থাকে যা রেফ্রিজারেটরের মধ্যের খাবারকে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। এছাড়া, এই প্রযুক্তি রেফ্রিজারেটরের মধ্যে গন্ধ তৈরি হওয়া থেকে বিরত রাখে এবং রেফ্রিজারেটরের মধ্যকার বাতাস সতেজ রাখে।
তাছাড়া, প্রয়োজন অনুসারে সিঙ্গেল ডোর ও ডাবল ডোর শার্প রেফ্রিজারেটর বাংলাদেশে পাওয়া যায়।