মানি কাউন্টিং মেশিন কেনাকাটা
মানি কাউন্টিং মেশিন গত শতকের আশির দশকে প্রথম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহার করা শুরু করে। তারপর তা আস্ত আস্তে সারাবিশ্বেই ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা শুরু হয়। বাংলাদেশে মানি কাউন্টিং মেশিন এর ব্যবহার এখন বহুল প্রচলিত।
টাকা গোনার মেশিন কেন ব্যবহার করবেন?
একবারে নোটেল বান্ডিল থেকে নোট গোনার কাজটি খুবই সময়সাপেক্ষ একটি কাজ। পাশাপাশি ভুল হবার সম্ভাবনা থেকেই যায়। আর একটু ভুল হলেই অনেক টাকার হিসাবে গড়মিল হয়ে যাবে। মানি কাউন্টিং মেশিন এই সমস্যার সহজতম সমাধান। সুপারশপ, ব্যাংক, বড় অফিস যেখানে প্রতিদিন অনেক টাকা গননা করা হয় এই মেশিন তাদের জন্য বিশেষ দরকারি।
এটি কি জাল নোট সনাক্ত করতে পারে?
নির্ভুল গণনার পাশাপাশি আপনার সময় বাচিয়ে দিবে এই মানি কাউন্টিং মেশিন কয়েক গুণ। মানি কাউন্টিং মেশিন গুলোতে টাকা গণনার সাথে অনেক নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে। যেমন বেশিরভাগ মানি কাউন্টিং মেশিনেই আছে জাল নোট শনাক্ত করার সুবিধা।
কোথায় পাব?
মেশিনটা পরিচালনা করা খুবই সহজ যা আপনি সহজেই চালাতে পারবেন এবং খুব অল্প দামেই অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এই মেশিনটি আপনি বিডিস্টল.কম থেকে পাবেন।
বিডিতে মানি কাউন্টিং মেশিনের দাম কত?
বিডিতে মানি কাউন্টিং মেশিনের দাম কাউন্টিং ক্যাপাসিটি, ফেক নোট ডিটেকশন টেকনোলজি, ও কোয়ালিটির ভিত্তিতে নির্ধারণ হয়ে থাকে। বাংলাদেশে মানি কাউন্টিং মেশিন সর্বনিম্ন ৬,৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১,৭০,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। তুলনামূলক ৬,৫০০ টাকে থেকে ৪৫,০০০ টাকার মধ্যে থাকা মানি কাউন্টিং মেশিনগুলো সচরাচর সর্বত্র ব্যবহার করা হয়। তবে, বিশেষ করে ব্যাংকগুলোতে নিরাপত্তার স্বার্থে ৫০,০০০ থেকে ১,৭০,০০০ টাকার মধ্যে থাকা মানি কাউন্টিং মেশিন ব্যবহার করা হয়।