bdstall.com

মোবাইল ফোনের দাম ২০২৫

আইটেম ১-৪০ এর ৪৭৭
বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট মোবাইল এর দাম

মোবাইল কেনাকাটা

২০২৫ সালে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন কিনতে চান? আপনি সর্বশেষ নতুন স্মার্টফোন, বাজেট-বান্ধব ব্যবহৃত মোবাইল ফোন, এন্ড্রয়েড ফোন কিংবা সাধারণ বাটন ফোন মধ্যে কোনটি আপনার উপযুক্ত হবে সে বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। কাঙ্ক্ষিত চাহিদা অনুযায়ী মোবাইল পেতে বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের সেরা দাম, সেরা ব্র্যান্ড এবং প্রয়োজনীয় ফিচার দেখে নিন। বাংলাদেশের মোবাইল বাজার সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার জন্য আমাদের বিস্তারিত তথ্যসমূহ আপনার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

বাংলাদেশে নতুন মোবাইল ফোন কেনাকাটাঃ ওয়ারেন্টি, লেটেস্ট মডেল এবং দামের পরিসীমা

বাংলাদেশে নতুন মোবাইল ফোন কেনার ক্ষেত্রে ম্যানুফ্যাকচার কোম্পানী থেকে সর্বনিম্ন এক বছরের ওয়ারেন্টির পাওয়া যায়। বাংলাদেশে এন্ট্রি লেভেলের নতুন মোবাইল ফোনের দাম ৳৮,০০০ থেকে শুরু, আরও ভাল স্পেসিফিকেশন এবং ফিচার যুক্ত মোবাইলের দাম ৳১১,০০০ এর উপরে হয়ে থাকে। তাছাড়া, নতুন মোবাইল কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই জনপ্রিয় ব্র্যান্ড, লেটেস্ট স্মার্টফোন মডেল এবং নতুন ফিচার সম্পর্কে জেনে নিন।

সাশ্রয়ী দামে বাংলাদেশে ব্যবহৃত মোবাইল ফোন: ফ্ল্যাগশিপের সেরা ডিল

বাংলাদেশের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উল্লেখযোগ্যভাবে কম দামে উচ্চমানের ডিভাইস কেনার একটি দুর্দান্ত সুযোগ রয়েছে। ফলে আপনি ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের দাম নতুন মোবাইলের তুলনায় ৪০-৬০% কম দামে কিনতে পাবেন। এর ফলে বাজেট-সচেতন ক্রেতাদের কাছে প্রিমিয়াম ফ্ল্যাগশিপ সিরিজের মোবাইল ফোনগুলি আরও সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশে ব্যবহৃত মোবাইল কেনার ক্ষেত্রে ব্র্যান্ড ভ্যালু, সরবারহকারী প্রতিষ্ঠানের অবস্থান এবং সর্বদা ডিভাইসের কন্ডিশন যাচাই করে নিবেন। এছাড়াও, ওয়ারেন্টি বা ফেরত দেওয়ার বিকল্প বিষয় ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন।

বাংলাদেশে স্মার্টফোন বনাম বাটন ফোনঃ আপনার জন্য কোন ধরণের মোবাইল সঠিক?

সঠিক ধরণের মোবাইল ফোন নির্বাচন করা আপনার ব্যক্তিগত চাহিদা এবং ব্যবহারের উপর নির্ভর করে।

বাংলাদেশে স্মার্টফোন

সংযোগ, অ্যাপ এবং উন্নত ফিচারঃ আপনার যদি ইন্টারনেট অ্যাক্সেস, সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম বিস্তৃত পরিসরে অ্যাপ্লিকেশন এবং উন্নত ফিচার প্রয়োজন হয়, তবে লেটেস্ট স্মার্টফোনই সেরা। বাংলাদেশে লেটেস্ট স্মার্টফোনের দাম সাধারণত ৳২০,০০০ থেকে শুরু , যা শক্তিশালী প্রসেসর, উচ্চ-রেজোলিউশন টাচস্ক্রিন এবং অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস এর মতো উন্নত অপারেটিং সিস্টেম সরবারহ করে।

বাংলাদেশে বাটন ফোন

সহজবোধ্য, সাশ্রয়ী দাম এবং দীর্ঘ ব্যাটারি লাইফঃ সাধারণ কলিং এবং টেক্সটিংয়ের জন্য  বাটন ফোনই উপযুক্ত, যা বাংলাদেশে ফিচার ফোন নামেও পরিচিত। এটি নির্ভরযোগ্য এবং সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায়। বাংলাদেশে বাটন ফোন সেকেন্ডারী ডিভাইস হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। এটি মূলত সহজ সরল ডিজাইন এবং দীর্ঘ ব্যাটারি লাইফ সরবারহ করে থাকে। এছাড়াও, বাংলাদেশে জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস বিডিস্টলে কম দামে মিনি ফোন ও পাওয়া যায়।

বাংলাদেশের শীর্ষ মোবাইল ফোন ব্র্যান্ড: দাম, জনপ্রিয়তা এবং মডেল সমূহ

আপনার পছন্দের মোবাইল ব্র্যান্ডটি আপনার অভিজ্ঞতার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। বাংলাদেশের মোবাইল বাজারের কিছু শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডের মোবাইল সম্পর্কে ধারনা নেওয়া যাকঃ

  • প্রিমিয়াম ব্র্যান্ডঃ বাংলাদেশে আইফোন এখনও অত্যন্ত চাহিদাসম্পন্ন ব্র্যান্ড, যা তাদের প্রিমিয়াম ডিজাইন এবং ইকোসিস্টেমের জন্য জনপ্রিয়। এছাড়া, স্যামসাং, এলজি এবং ওয়ানপ্লাস এর মত উচ্চ-কার্যক্ষমতাসম্পন্ন অ্যান্ড্রয়েড ফোন বিডিস্টলে সেরা দামে পাওয়া যায়।
  • জনপ্রিয় এবং সাশ্রয়ী ব্র্যান্ডঃ শাওমি মোবাইল , ভিভো, ওপ্পো, রিয়েলমি এবং সিম্ফনি এর মত মোবাইল ব্র্যান্ড সাশ্রয়ী দামে সেরা মানের স্মার্টফোন সরবারহ করায় বাংলাদেশের মোবাইল বাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। ফলে, বাজেটের মধ্যে সেরা মোবাইল কিনতে পারেন।
  • স্থানীয়ভাবে অ্যাসেম্বলকৃত মোবাইলঃ বর্তমানে, বাংলাদেশে অ্যাসেম্বলকৃত মোবাইল ফোন বাজারে পাওয়া যায়। বিশেষ করে বাটন মোবাইলের ক্ষেত্রে চীন থেকে আমদানিকৃত পণ্য ব্যবহার করে দেশেই অ্যাসেম্বল করা হয়। ফলে, কম দামে ফিচারসমৃদ্ধ মোবাইল পাওয়া যায়।

এছাড়াও, আপনার বাজেট এবং চাহিদা অনুসারে মডেলটি খুঁজে পেতে আপনি প্রতিটি ব্র্যান্ডের নির্দিষ্ট সিরিজের মোবাইল ফোন দেখতে পারেন।

বাংলাদেশে মোবাইল ফোন কেনার আগে বিবেচনা করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ফিচার সমূহ

  • ক্রিস্টাল-ক্লীয়ার কল কোয়ালিটিঃ স্পষ্ট যোগাযোগ নিশ্চিত করার জন্য সর্বদা ইয়ারপিস এবং লাউডস্পিকারের মান যাচাই করতে হবে, বিশেষ করে ঢাকার মতো কোলাহলপূর্ণ শহুরে পরিবেশে।
  • দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি ব্যাকআপঃ সর্বোত্তম ব্যাটারি লাইফের জন্য মিলিঅ্যাম্পিয়ার-আওয়ার রেটিং যাচাই করতে হবে। বাংলাদেশের স্মার্টফোন এবং আধুনিক বাটন ফোন উভয়ই ৫০০০ এমএএইচ কিংবা তার বেশি ক্যাপাসিটির ব্যাটারি সরবারহ করে থাকে। তাই মোবাইল কেনার আগে অবশ্যই ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এবং বেক আপ টাইম উভয় যাচাই করে নিবেন।
  • দ্রুত চার্জিং ক্ষমতাঃ স্মার্টফোনের চার্জ দেওয়ার ক্ষেত্রে ডাউনটাইম কমাতে দ্রুত চার্জিং সাপোর্টেড মডেলের মোবাইল বিবেচনা করুন।
  • নেটওয়ার্ক সামঞ্জস্যতা (বাংলাদেশে ৩জি, ৪জি, ৫ জি)ঃ আপনার অবস্থান এবং চাহিদার উপর ভিত্তি করে ফোনটি বাংলাদেশে প্রচলিত নেটওয়ার্ক টেকনলোজির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা যাচাই করে নিন। ৫জি নেটওয়ার্ক নিম্নতর সংস্করণের নেটওয়ার্কগুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে থাকে।
  • ডুয়াল সিম নমনীয়তাঃ বাংলাদেশের বেশিরভাগ নতুন মোবাইল ফোনে অতিরিক্ত সুবিধার জন্য ডুয়াল সিম স্লট রয়েছে।
  • সর্বোত্তম ডিসপ্লে আকার এবং রেজোলিউশনঃ আপনার ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত স্ক্রিন সাইজ  এবং রেজোলিউশন বিবেচনা করতে হবে। বিশেষ করে আরামদায়ক ব্রাউজিং কিংবা মাল্টিমিডিয়া ভিডিও দেখার জন্য কমপক্ষে ৫-৬ ইঞ্চি এবং এইচডি বা ফুল এইচডি রেজোলিউশন বিবেচনা করতে হবে।
  • টেকসই স্ক্রিন সুরক্ষাঃ স্ক্র্যাচ এবং ক্ষতি থেকে আপনার মোবাইল স্ক্রিন সুরক্ষিত রাখার জন্য গরিলা গ্লাস বা অন্য কোনো প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা বিবেচনা করতে হবে।
  • মসৃণ পারফরম্যান্সের জন্য পর্যাপ্ত র‍্যামঃ মসৃণ মাল্টিটাস্কিংয়ের জন্য কমপক্ষে ৩জিবি র‍্যাম বেছে নিন। এছাড়া, গেমিং এবং অন্যান্য চাহিদাপূর্ণ অ্যাপ ল্যাগমুক্ত ভাবে ব্যবহার করার জন্য ৪জিবি বা তার বেশি র‍্যাম বিবেচনা করতে পারেন।
  • অভ্যন্তরীণ স্টোরেজ এবং সম্প্রসারণযোগ্যতাঃ কমপক্ষে ৩২জিবি অভ্যন্তরীণ স্টোরেজ সহ মোবাইল বিবেচনা করুন। এছাড়া, স্টোরেজ স্পেস বাড়ানোর প্রয়োজন হলে মাইক্রোএসডি কার্ড স্লট সহ মডেল বিবেচনা করতে পারেন।
  • শক্তিশালী মোবাইল প্রসেসরঃ মোবাইল কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই এমন প্রসেসর বিবেচনা করুন যা আপনার সাধারণ ব্যবহারে মসৃণ কর্মক্ষমতা বজায় রাখে। এছাড়া, গেমিংয়ের জন্য ডেডিকেটেড গেমিং প্রসেসরযুক্ত মোবাইল বিবেচনা করতে পারেন।
  • বহুমুখী মোবাইল ক্যামেরা সিস্টেমঃ ভালোমানের ফটোগ্রাফি করার জন্য মোবাইল ক্যামেরার লেন্সের গুণমান, কম আলোতে কর্মক্ষমতা এবং ভিডিও রেকর্ডিং ক্ষমতা যাচাই করে নিবেন।
  • প্রয়োজনীয় সেন্সরঃ মোবাইলে ডিজিটাল কম্পাস, জাইরোস্কোপ এবং প্রক্সিমিটি সেন্সরের মতো বিশেষ ফিচার সমূহ রয়েছে কিনা তা বিবেচনা করতে পারেন।
  • ফ্ল্যাশ লাইটঃ ফ্ল্যাশলাইট অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়। ফ্ল্যাশলাইট ভাল এমন মোবাইল কেনা উচিৎ কারণ কোনো অন্ধকার স্থানে ফ্ল্যাশলাইটের আলো পাওয়া যাবে খুব সহজেই। ভ্রমণের সময় অথবা বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে ফ্ল্যাশলাইট অনেক উপকারে আসে।

বাংলাদেশে মোবাইল ফোন এর দাম কত?

বাংলাদেশে মোবাইল ফোন এর দাম ধরণ, কন্ডিশন, ব্র্যান্ড, স্পেসিফিকেশন এবং ফিচার  উপর নির্ভর করে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। বেসিক বাটন ফোন ৳২,৫০০ - ৳৪,০০০ পাওয়া যায়। এন্ট্রি-লেভেল স্মার্টফোন সাধারণত ৳৮,০০০ - ৳১৫,০০০ এর মধ্যে হয়ে থাকে, যেখানে মিড-রেঞ্জ স্মার্টফোন ৳১৫,০০০ - ৳৩০,০০০ এর মধ্যে থাকে। উচ্চ-স্তরের এবং ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন দাম ৳৩০,০০০ এবং তার বেশি হতে পারে। সেরা দামে মোবাইল কিনতে বাংলাদেশে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বিডিস্টল থেকে দাম যাচাই করে সরাসরি অর্ডার করতে পারেন।

বাংলাদেশে মোবাইল ফোন কেনার আগে গুরুত্বপূর্ণ টিপস

  • স্ননামধন্য ব্র্যান্ডগুলিকে অগ্রাধিকারঃ গুণমান নিশ্চিত করতে এবং সম্ভাব্য রেডিয়েশনের মাত্রা কমাতে সুপরিচিত ব্র্যান্ডের মোবাইল বিবেচনা করুন। এছাড়াও, রেডিয়েশনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে নিরাপদ থাকতে এসএআর এর আদর্শ মান বজায় থাকে, বিশেষ করে ১.৬ এর নিচে যেন থাকে।
  • ব্যবহৃত ফোনের সত্যতা যাচাইঃ ব্যবহৃত ফোন কেনার সময় চুরি কিংবা নকল মোবাইল কিনা তা যাচাই করতে আসল বাক্স এবং আইএমইআই নম্বর সহ রসিদ নিতে হবে।
  • কমিট করার আগে পরীক্ষা করুনঃ মোবাইল কেনার পরে বিক্রেতার রিটার্ন সময়কালের মধ্যে ব্যাটারি ব্যাকআপ সহ সমস্ত ফিচার পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করে নিবেন।
  • ব্যবহৃত ফোনের ওয়ারেন্টিঃ ব্যবহৃত মোবাইল কেনার সময় বিক্রেতার কাছ থেকে ওয়ারেন্টি বা রিটার্ন পলিসি ভালো ভাবে যাচাই করে নিতে হবে।

কেনার পর মোবাইল ব্যবহারে উন্নত অভিজ্ঞতা পাওয়ার জন্য করণীয়

আপনার মোবাইল সুরক্ষিত এবং উন্নত কর্মক্ষমতা বজায় রাখতে টেকসই ফোন কেস, স্ক্রিন প্রটেক্টর এবং মানসম্পন্ন ইয়ারফোন বা ব্লুটুথ হেডফোন এর মতো প্রয়োজনীয় মোবাইল অ্যাক্সেসোরিস বিবেচনা করতে হবে।

ফ্ল্যাগশিপ মোবাইল ফোন সিরিজ

ফ্ল্যাগশিপ সিরিজ হচ্ছে প্রত্যেকটি ব্র্যান্ডের জনপ্রিয় মডেলের মোবাইল, যা বাজারে অন্যান্য মডেলের ফোনের সাথে কম্পিটিশন করে থাকে। বর্তমানে প্রায় সকল ব্র্যান্ডের ফ্ল্যাগশিপ মোবাইল পাওয়া যায়,  যার দাম সাধারণত অন্যান্য মডলের স্মার্টফোনের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে।

বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাটারি প্রতিস্থাপন: ফিক্সড ব্যাটারি

হ্যা, মোবাইলের ফিক্সড ব্যাটারি অবশ্যই পরিবর্তন করা যায়। সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরণের ভীতি রয়েছে, যে ফিক্সড মোবাইলের ব্যাটারি রিপ্লেস করা যায় না। তবে, নির্দিষ্ট সময় পর ব্যাটারি স্থায়িত্ব কমে কিংবা নষ্ট হয়ে গেলে, বাংলাদেশে কম দামে চায়না ব্যাটারি রিপ্লেস করে নেওয়া যায়। তাছাড়া, বর্তমান সময়ে মোবাইলের ফিক্সড ব্যাটারি যথেষ্ট দীর্ঘস্থায়ী হয়, যা অনায়সে ৩-৪ বছর ব্যবহার করা যায়।

বেশি ব্যাটারি ব্যাকআপ সম্পন্ন মোবাইল

বর্তমানে, মাল্টিমিডিয়া এবং দীর্ঘসময় গেমিং সুবিধা প্রদানে প্রায় সকল এন্ড্রয়েড এবং স্মার্টফোনে উচ্চ ক্যাপাসিটির ব্যাটারি সরবারহ করে থাকে। তবে, সর্বনিম্ন ৫০০০ এমএইচ ক্যাপাসিটির ব্যাটারি যুক্ত মোবাইল ব্যবহারে প্রায় ২৮-৩২ ঘণ্টা ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।

বাংলাদেশের সেরা মোবাইল এর মূল্য তালিকা April, 2025

2024 & April, 2025-এর বাংলাদেশের সেরা মোবাইল এর তালিকা দেওয়া হল।। বিডি স্টলের মোবাইল ক্রেতাদের আগ্রহের ভিত্তিতে এই সেরা মোবাইল এর তালিকা তৈরি করা হয়েছে।

মোবাইল মডেল বাংলাদেশে দাম
Apple iPhone X ৳ ১৮,৯৯০
Apple iPhone 7 ৳ ১৬,৮৯৯
Apple iPhone 7 Plus ৳ ১৯,৮৯৯
Redmi Note 12 ৳ ১৩,৮০০
GDL Go 4G Smart Button Phone ৳ ২,৩৬৫
Samsung Guru Music 2 ৳ ১,৬৯০
iPhone 6s ৳ ১০,৯৯৯
Oppo A5S ৳ ৫,৯৯৯
Itel it9310 Neo R60 4G Button Phone ৳ ২,৯৯৯
Apple iPhone 11 Pro Max ৳ ৩৯,৯৯০