bdstall.com

মাইক্রোফোন এর দাম ২০২৫

আইটেম ১-৪০ এর ৭৯
বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট মাইক্রোফোন এর দাম

মাইক্রোফোন কেনাকাটা

মাইক্রোফোন একটি অতি প্রয়োজনীয় ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যা শব্দ শক্তিকে তড়িৎশক্তিতে রপান্তর করে। যারা লাইভ গান গেয়ে থাকেন কিংবা নিজের ভয়েস ওভার করেন অথবা স্টৃডিওতে গান রেকর্ড বা বিভিন্ন প্রকার সাউন্ড রেকর্ড করে থাকেন তাদের কাছে এটি অতি প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস। আজকাল অনেকে ইউটিউবে নিজের ক্রিয়েটিভিটি প্রদর্শনের জন্য ভিডিও দিয়ে থাকেন আর ভিডিওতে সাউন্ড অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তাই এখনকার প্রায় প্রতিটি ইউটিউবারের কাছেও মাইক্রোফোন খুব পরিচিত।

মাইক্রোফোন কি কি কাজে ব্যবহার করা যায়?

  • অডিও সিগন্যাল কনভার্টঃ মাইক্রোফোন মূলত ট্রান্সডিউসারের হিসেবে কাজ করে। এটি মূলত অ্যাকোস্টিক তরঙ্গ কে অডিও সিগন্যালে রুপান্তর করে থাকে।
  • মাল্টিপারপাস ইউজেসঃ এটি শব্দ ক্যাপচার, এমপ্লিফাই, মিক্সার সহ বিভিন্ন রেকর্ডিং ডিভাইসের সাথে সহজেই যুক্ত করা যায়। বাংলাদেশে পাব্লিক কনফারেন্স, লাইভ স্ট্রিমিং, কনসার্ট, ইউটিউবিং, ব্লগিং এর পাশাপাশি ব্রডকাস্টিং সেন্টারে মাইক্রোফোন ব্যাপক ভাবে ব্যবহার করা হয়।
  • লাইভ সাউন্ডঃ কনসার্ট, কনফারেন্স রুম এবং মসজিদের মত জায়গায় বেশি সংখ্যক মানুষদের সুবিধাজনক ভাবে শোনার জন্য মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়। তবে, শব্দের উৎস এবং পরিবেশের উপর নির্ভর করে মাইক্রোফোনের ধরণ ভিন্ন হয়ে থাকে।
  • রেডিও এবং টেলিভিশন সম্প্রচারঃ রেডিও প্রোগ্রাম, টেলিভিশন শো এবং পডকাস্টের জন্য বক্তৃতা, সাক্ষাৎকার নেওয়ার জন্য মাইক্রোফোনই সেরা। তবে, মাইক্রোফোনের ধরণ এবং রেকর্ডিং পরিবেশের উপর নির্ভর করে শব্দের গুণমান ভিন্ন হয়ে থাকে।
  • টেলিযোগাযোগঃ টু-ওয়ে কমিউনিকেশন সিস্টেম কিংবা অনলাইন মিটিংয়ের ক্ষেত্রে টেলিফোন, স্মার্টফোন এবং ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেমের সাথে মাইক্রোফোন ব্যবহার করা যায়।
  • ভয়েস রেকর্ডিংঃ ইউটিউব কিংবা পডকাস্ট এর জন্য কন্টেন্ট ক্রিয়েট করার ক্ষেত্রে উচ্চমানের অডিও রেকর্ড করার প্রয়োজন হয়। আর এই ধরণের কন্টেন্টের অডিও রেকর্ড করার জন্য মাইক্রোফোন উপযুক্ত হয়ে থাকে।
  • বাদ্যযন্ত্র রেকর্ডঃ লাইভ পারফরম্যান্স কিংবা স্টুডিওতে ভোকাল এবং অন্যান্য বাদ্যযন্ত্রের সাউন্ড রেকর্ড করার জন্য মাইক্রোফোন ব্যবহার করা হয়। এটি কার্যকর ভাবে সঠিক শব্দ রেকর্ড করে থাকে।

আমার কোন ধরণের মাইক্রোফোন দরকার?

সঠিক মাইক্রোফোন বিবেচনা করার জন্য আপনার ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা, রেকর্ডিং পরিবেশ এবং শব্দ মান ইত্যাদি বিষয় নির্ভর করবে।

কন্ডেন্সার মাইক্রোফোনঃ  উচ্চ সংবেদনশীল এবং ডিটেইলস শব্দ সরবারহ

এই ধরনের মাইক্রোফোনগুলো মূলত ইনডোরে বা রের্কডিং স্টুডিওতে ব্যবহারের জন্য উপযোগী। এগুলো খুব সেনসেটিভ সাউন্ড ক্যাচ করে থাকে খুব অল্প নয়েজও এটি একদম ক্লিয়ারলি পিক করতে পারে তাই এদের সাউন্ড কোয়ালিটি সবচেয়ে ভালো হয়ে থাকে। তবে সমস্যা হলো মূল সাউন্ডের পাশাপাশি যদি আশেপাশে থেকে বাড়তি কোন সাউন্ড আসে (যেমন গাড়ির হর্ন, পশুপাখির ডাক) তাহলে কিন্তু এটি সেগুলো সহ মূল সাউন্ডের সাথে ক্যাপচার করে ফেলে তাই একদম সাউন্ডপ্রুফ রুম ছাড়া এটি ব্যবহার করা প্রায় অসম্ভব। ভোকাল, অ্যাকোস্টিক বাদ্যযন্ত্র, পডকাস্টের স্টুডিও রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে দুর্দান্ত স্পষ্টতার সাথে আকর্ষণীয় ভাবে শব্দ ক্যাপচার করতে সহায়তা করে।

ডাইনামিক মাইক্রোফোনঃ শক্তিশালী এবং বহুমুখী 

এই ধরনের মাইক্রোফোনগুলো আউটডোর বা লাইভ অনুষ্ঠানে ব্যবহারের উপযোগী। কারণ এগুলো বাড়তি নয়েজ একদমই ক্যাচ করতে পারে না। শুধুমাত্র মাইক্রোফোনের খুব কাছে থেকে যে সাউন্ড করা হয় সেগুলোই ক্যাচ করতে পারে তাই এগুলো বাহিরে অনেক নয়েজযুক্ত স্থানে ব্যবহার করা হয়। তবে এই ধরনের মাইক্রোফোনের ওভারল সাউন্ড কোয়ালিটি কনডেন্সার মাইক্রোফোন থেকে কিছুটা কম। ডাইনামিক মাইক্রোফোন লাইভ পারফরম্যান্স, ড্রামস, গিটার অ্যামপ্লিফায়ারের মত শব্দের উৎসের পাশাপাশি আউটডোর ইভেন্টে যথেষ্ট কার্যকর ভাবে কাজ করে।

নির্দিষ্ট প্রয়োজন অনুযায়ী বিশেষায়িত মাইক্রোফোন

  • বুম মাইক্রোফোনঃ  এই ধরণের মাইক্রোফোন দেখতে লম্বা, সরু কনডেন্সার মাইক্রোফোনের ন্যায় হয়ে থাকে। এটি ক্যামেরার ফ্রেমের বাইরে বিশেষ করে উপরের অংশে মাউন্ট করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই ধরণের মাইক্রোফোন ক্যামেরায় টিভি এবং ছোট ভিডিও ক্যাপচার করার সাথে সাথে ডায়ালগ রেকর্ড করতে সহায়তা করে। তাছাড়া, এতে দিকনির্দেশক পিকআপ প্যাটার্ন রয়েছে।
  • ক্লিপ-অন মাইক্রোফোন/লাভালিয়ার বা ল্যাপেল মাইক্রোফোনঃ ছোট, এবং দক্ষ মাইক্রোফোন যা পোশাকের উপর ক্লিপ করে রাখা যায়। এই ধরণের মাইক্রোফোন সাধারণত সাক্ষাৎকার, উপস্থাপনা, টিউটোরিয়াল রেকর্ড করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।
  • শটগান মাইক্রোফোনঃ এই ধরণের মাইক্রোফোনে উচ্চ দিকনির্দেশক পিকআপ প্যাটার্ন রয়েছে। ফলে এট নির্দিষ্ট উৎস থেকে শব্দ ক্যাপচার করতে পারে। এটি কন্টেন্ট কিংবা ডকুমেন্টারি ভিডিও বানানোর ক্ষেত্রে দূর থেকে ডায়লগ ক্যাপচার করতে ব্যবহার করা হয়।

মাইক্রোফোনের দাম কত?

বর্তমানে, বিডিতে মাইক্রোফোনের দাম ৪০০ টাকা থেকে শুরু যা ব্র্যান্ড, সাইজ, টেকনোলজি, ও বিল্ট কোয়ালিটির ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। তাছাড়া, অতি সাধারন মাইক্রোফোন গুলো বাংলাদেশে ৪০০ টাকা থেকে ১,৫০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। এবং, ভিডিও ক্যামেরার সাথে ব্যবহার করার জন্য ৫,০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে ভালো মানের মাইক্রোফোন পাওয়া যায়। তবে, কোয়ালিটির ভিত্তিতে কনডেন্সার মাইক্রোফোন গুলোর দাম কিছুটা বেশি হয়।

মাইক্রোফোন ৪০০ টাকা থেকে ১,৫০০ টাকার মধ্যে

এই বাজেটের মধ্যে সাধারণত ডায়নামিক মাইক্রোফোন পাওয়া যায়, যা দিয়ে আপনি ভয়েস রেকর্ডিং, অনলাইন চ্যাটিং বা অডিও প্রিরেকর্ড করার কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। পেশাদার কাজে ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনাকে উচ্চ গুণমান সম্পন্ন শব্দ বা স্থায়িত্ব প্রদান নাও করতে পারে। এছাড়াও, আপনি জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস বিডিস্টল থেকে ৪০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা বাজেটের মধ্যে কনডেন্সার ক্লিপ-অন মাইক্রোফোন কিনতে পারেন।

মাইক্রোফোন ৫,০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে

৫০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকা বাজেটের মধ্যে আপনি লাইভ ইভেন্ট বা উচ্চ শব্দের উৎসের জন্য উপযুক্ত ভালো মানের ডায়নামিক মাইক্রোফোন এবং কনডেন্সার মাইক্রোফোন কিনতে পারবেন। এই বাজেটের মাইক্রোফোন হোম রেকর্ডিং কিংবা ভিডিও ক্যামেরার সাথে ব্যবহারের ক্ষেত্রে উন্নত মানের শব্দ সরবারহ করে থাকে। এছাড়াও, হোম স্টুডিও, পডকাস্টিং এবং ভয়েসওভারের জন্য উপযুক্ত ৫,০০০ টাকা থেকে ১০,০০০ টাকা দামের মাইক্রোফোন ইউসি, ডিআই টেকনোলজি, উন্নত সংবেদনশীলতা, এবং আরও বিস্তারিত শব্দ প্রজনন সহ কনডেন্সার মাইক্রোফোন কিনতে পারবেন। তবে, ব্র্যান্ড এবং নির্দিষ্ট ফিচারের উপর নির্ভর করে দাম পরিবর্তিত হয়ে থাকে।

মাইক্রোফোন ১০,০০০ টাকার উপরে

এই বাজেটের মধ্যে আপনি বিডিস্টল থেকে প্রফেশনাল-গ্রেড মাইক্রোফোন সরাসরি অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারবেন। ১০,০০০ টাকার বেশি দামের মাইক্রোফোন দিয়ে পেশাদার রেকর্ডিং স্টুডিও, টেলিভিশন, রেডিও ব্রডকাস্টিং, লাইভ পারফর্ম্যান্স এবং পাবলিক কনফারেন্সের ক্ষেত্রে আরামদায়ক ভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। কারণ এই বাজেটের মাইক্রোফোন আকর্ষণীয় শব্দ সরবারহ করার পাশাপাশি কম শব্দের অডিও ক্যাপচার করার জন্য পৃথক ফ্রিকোয়েন্সি সহ দুটি ট্রান্সমিটার এবং ডুয়াল-চ্যানেল রিসিভার সরবারহ থাকে।

মাইক্রোফোন কেনার আগে কি কি দেখতে হবে?

  • মাইক্রোফোনের ধরণঃ বাংলাদেশে ডায়নামিক, কনডেন্সার মাইক্রোফোন, ইউএসবি  মাইক্রোফোন, শটগান মাইক্রোফোন ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ডিরেকশনাল মাইক্রোফোন কম দামে পাওয়া যায়। কনডেন্সার মাইক্রোফোন উচ্চ সংবেদনশীলতা এবং গুনমান সম্পন্ন শব্দ সরবারহ করার কারণে স্টুডিও রেকর্ডিংয়ের জন্য সেরা। অন্যদিকে লাইভ ইভেন্ট এবং আউটডোর পরিবেশে ব্যবহারের জন্য ডায়নামিক মাইক্রোফোন বেশি উপযুক্ত হয়ে থাকে, কারণ এই ধরনের মাইক্রোফোন ব্যাকগ্রাউন্ড নয়েজকে আরও ভালভাবে পরিচালনা করতে পারে।
  • দিকনির্দেশক প্যাটার্নঃ মাইক্রোফোনে কার্ডিওয়েড, বাই-ডিরেকশনাল এবং ওমনি-ডিরেকশনাল সহ বিভিন্ন দিকনির্দেশক প্যাটার্ন রয়েছে। কার্ডিওয়েড মাইক্রোফোন প্রাথমিকভাবে সামনের দিক থেকে শব্দ ধারণ করে, যা ভোকালের ভয়েস রেকর্ড করার জন্য দুর্দান্ত। অন্যদিকে অমনি-ডিরেকশনাল মাইক্রোফোন সমস্ত দিক থেকে শব্দ ক্যাপচার করতে পারে, যা আপনার নির্দিষ্ট রেকর্ডিং পরিস্থিতির যথেষ্ট কার্যকর হবে।
  • ফ্রিকোয়েন্সি রেসপন্সঃ মাইক্রোফোন সাধারণত ২০ হার্জ থেকে ২০,০০০ হার্জ পর্যন্ত ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ সরবারহ করে থাকে। বড় পরিসরের ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ মূলত ভোকাল এবং বাদ্যযন্ত্রের শব্দ রেকর্ড করার ক্ষেত্রে শব্দ ভালোভাবে ক্যাপচার করতে সহায়তা করে। বিশেষ করে ডায়নামিক মাইক্রোফোনের তুলনায় কনডেন্সার মাইক্রোফোন বড় পরিসরের ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ সরবারহ করে থাকে।
  • কানেক্টিভিটিঃ আপনার রেকর্ডিং ডিভাইসের সাথে মাইক্রোফোন যুক্ত করার জন্য কানেকটিভিটি যাচাই করতে হবে। ইউএসবি মাইক্রোফোন ব্যবহারকারী-বান্ধব এবং হোম রেকর্ডিংয়ের জন্য আদর্শ। অন্যদিকে এক্সএলআর মাইক্রোফোন প্রফেশনাল ডিভাইসে যুক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। তাই মাইক্রোফোন কেনার আগে অবশ্যই আপনার ডিভাইসের সাথে সামঞ্জস্য হবে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
  • বিল্ড কোয়ালিটি এবং ডিজাইনঃ মাইক্রোফোনের বিল্ড কোয়ালিটি এর স্থায়িত্ব এবং কর্মক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। তাই আপনার নির্দিষ্ট চাহিদা ও ব্যবহারের সহজলভ্যতা বিবেচনায় নিয়ে শক্তিশালী স্ট্রাকচার এবং আকর্ষণীয় ডিজাইনের মাইক্রোফোন বাছাই করুন, যা স্টুডিও রেকর্ডিং, লাইভ পারফর্মেন্স, অথবা স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে গুণমান সম্পন্ন শব্দ সরবারহ করবে।
  • বাজেট নির্ধারণঃ  ব্র্যান্ড, টাইপ এবং ফিচারের উপর ভিত্তি করে মাইক্রোফোনের দাম উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়ে থাকে। সাধারণ মাইক্রোফোনের দাম ৪০০ টাকা থেকে শুরু। অন্যদিকে প্রফেশনাল মডেলের মাইক্রোফোনের দাম ১৩,০০০ টাকা বা তার বেশি হয়ে থাকে। তাই আপনার চাহিদা এবং পছন্দের সাথে মানানসই বাজেটে মাইক্রোফোন বিবেচনা করতে পারেন।
  • অন্যান্য ফিচারঃ কিছু মাইক্রোফোনে বিল্ট-ইন পপ ফিল্টার, শক মাউন্ট এবং অ্যাডজাস্টেবল স্ট্যান্ডের মতো অতিরিক্ত ফিচার সরবারহ করে থাকে। এই ধরণের ফিচার আপনাকে রেকর্ড করার ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় অভিজ্ঞতা প্রদান করবে। পাশাপাশি উন্নত মানের শব্দ সরবারহ নিশ্চিত করবে। তাই আপনার হোম কিংবা ষ্টুডিও রেকর্ডিং এবং কনফারেন্স রুমে মাইক্রোফোন সেটআপ করার জন্য অতিরিক্ত  ফিচার আকর্ষণীয় শব্দ সরবারহ নিশ্চিত করবে।

আপনার রেকর্ডিং প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী উপযুক্ত মাইক্রোফোন কেনার ক্ষেত্রে উপরোক্ত বিষয় সমূহ সঠিক ও সচেতন সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।

মাইক্রোফোন কোথায় থেকে কিনবেন?

আপনি বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক্স স্টোর, বাদ্যযন্ত্রের দোকান, কিংবা শপিং মলের বিভিন্ন গেজেট শপ থেকে মাইক্রোফোন কিনতে পারেন। এছাড়াও, জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস বিডিস্টল থেকে সেরা দামে মাইক্রোফোন কিনতে পারেন। কারণ এই মার্কেটপ্লেস থেকে আপনি একই মডেলের মাইক্রোফোনের বিভিন্ন সেলারের দাম এবং স্পেসিফিকেশন যাচাই করে কম দামে সেরা মাইক্রোফোন কিনতে পারবেন। তাছাড়া, বিডিস্টল থেকে অনলাইনে মাইক্রোফোন অর্ডার করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ডেলিভারি পেয়ে যাবেন।

বাংলাদেশের সেরা মাইক্রোফোন এর মূল্য তালিকা March, 2025

2024 & March, 2025-এর বাংলাদেশের সেরা মাইক্রোফোন এর তালিকা দেওয়া হল।। বিডি স্টলের মাইক্রোফোন ক্রেতাদের আগ্রহের ভিত্তিতে এই সেরা মাইক্রোফোন এর তালিকা তৈরি করা হয়েছে।

মাইক্রোফোন মডেল বাংলাদেশে দাম
K9 Double Wireless Dual Microphone ৳ ৬৫০
Ahuja HBM-60CC Headband Microphone ৳ ৭৫০
DK11 Dual Wireless Microphone with Charging Case ৳ ১,৪৯৯
Boya BY-M1 Microphone ৳ ১,০২৫
K35 Pro Dual Mic Wireless Lavalier Microphone ৳ ১,১৪৯
Ahuja AWM-495VHL Collar & Hand Wireless Microphone ৳ ৮,৭০০
Ahuja AUD-101XLR Dynamic Unidirectional Microphone ৳ ৪,০০০
Wster WS-858 Portable Bluetooth Speaker Karaoke Microphone ৳ ৫৯৯
Toa EM-380 Gooseneck Microphone ৳ ১৩,২০০
JBL 2-Pack Wireless Microphone ৳ ১০,৯৯০