bdstall.com

কানে কম শোনার মেশিনের দাম ২০২৫

আইটেম ১-৪০ এর ৯৩

কানে শোনার যন্ত্র কেনাকাটা

হিয়ারিং এইড বিশেষ ধরনের একটি যান্ত্রিক ব্যবস্থা যা বাহিরের পরিবেশের শব্দের মান বৃদ্ধি করে ব্যক্তির শ্রবণ শক্তির মাত্রা উন্নয়ন করে। এটি সাধারণত যে সকল মানুষ কানে কম শুনতে পায় তাদের জন্যই ব্যবহৃত হয়।   

হিয়ারিং এইডের কোন স্টাইল ভালো?

বর্তমান সময়ে ব্যবহৃত ডিজিটাল হিয়ারিং এইডগুলো বিভিন্ন ডিজাইনের হয়ে থাকে। আপনার পছন্দ অনুযায়ী আপনি বেছে নিতে পারেন।

  • কম্পিলিটলি ইন ক্যানেল হিয়ারিং এইড (সিআইসি): এই ধরণের হিয়ারিং এইড কানের ভিতরে বা গভিরে প্রবেশ করনো যায় যা বাহিরে থেকে কম দৃশ্যমান হয়। এর মধ্যে একটি ক্ষুদ্র কনসোল থাকে ফলে বাহিরের শব্দ কানের ভিতরে সহজেই প্রবেশ করতে পারে। এই ধরনের হিয়ারিং এইডের ব্যাটারি ব্যাক-আপ ভাল থাকে। এটি কানের ভিতর থেকে বাহিরে বের করতে হলে স্ট্রিং এর সাহায্যে বের করতে হয়।
  • ইন-দ্য ক্যানেল হিয়ারিং এইড (আইটিসি): আইটিসি এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে ইন-দ্যা ক্যানেল। এটিও কানের ভিতরে বা গভিরে ঢুকানো থাকে। আইসিটি তুলানামূলক একটু বড় হওয়ায় বাহিরে থেকে অল্প পরিমানে বুঝা যায়। বাহিরের শব্দের ফ্রিকোয়েন্সি কম থাকলেও এটি ভাল কাজ করতে পারে।
  • ইন দ্যা ইয়ার (আইটিই): এই হিয়ারিং এইডে ডিভাইসটি কানের বাহিরে থাকে। ডিভাইসে থাকা মাইক্রোফোন, টেলিকয়েল এবং ওয়্যারলেস স্ট্রিমিং ব্যবহার করার মত সুবিধাও থাকে এবং এটি সহজে ব্যবহার করা যায়।
  • বিহাইন্ড-দ্য ইয়ার (বিটিই): বিহান্ড হিয়ারিং এইড কানের আকৃতির মত হয়ে থাকে এবং ভিতরে থাকা রিসিভার বাহিরের শব্দকে ভিতরের কানে প্রেরণ করে। এই ডিভাইসে একটি পাতলা পর্দা থাকে যা কানের সাথে একেবারে সংযুক্ত করা যায়। পর্দা টি খুব সূক্ষ হওয়ায় বাহিরে থেকে ঠিকভাবে বুঝা যায় না। কম ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ শোনার জন্য এমবিটিআই মেশিনটি ব্যবহার করা হয়। এই ডিভাইসগুলো কিছুটা ছোট আকৃতিরও পাওয়া যায় যেগুলোকে মিনি বিহান্ড হিয়ারিং এইড বলে।

বাংলাদেশে হিয়ারিং এইড এর দাম কত?

বাংলাদেশে হিয়ারিং এইড এর দাম ৪৫০ বিডিটি থেকে ২৯০,০০০ বিডিটির মধ্যে হয়ে থাকে। তবে, হিয়ারিং এইড এর দাম মূলত ধরণ, ব্র্যান্ড, মডেল, চ্যানেল সংখ্যা, প্রযুক্তি, এবং বৈশিষ্ট্যর ভিত্তিতে কমবেশি হয়ে থাকে। তাছাড়া, ৪-চ্যানেল সম্পন্ন হিয়েরিং এইড কিনতে কমপক্ষে ১,০০০ টাকা খরচ করতে হবে। অন্যদিকে, আধুনিক প্রযুক্তি সহ উচ্চ গুণমান সম্পন্ন হিয়ারিং এইড কেনার জন্য ১০,০০০ টাকার বেশী খরচ করতে হবে।

কত চ্যানেলের হিয়ারিং এইড আপনার জন্য উপযুক্ত?

  • ২ চ্যানেল হিয়ারিং এইডঃ ২ চ্যানেল হিয়ারিং এইড মূলত এন্ট্রি লেভেলের হেয়ারিং এইড। এই ধরণের হিয়ারিং এইড ৪০ ডেসিবেল পর্যন্ত সাউন্ড অ্যামপ্লিফিকেশন, ভলিউম সামঞ্জস্য করার সেটিংস সহ উচ্চ-মানের ডিজিটাল সাউন্ড রিপ্রোডাকশন সুবিধা প্রদান করে। ২ চ্যানেল হিয়ারিং এইড সাধারনত হালকা শ্রবণ শক্তি সমস্যাজনিত ব্যাক্তিদের জন্য উপযুক্ত পাশাপাশি ব্যবহার করাও যথেষ্ট সহজ হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ২ চ্যানেল হেয়ারিং এইড খুবই সস্তায় পাওয়া যায়।
  • ৪ চ্যানেল হিয়ারিং এইডঃ ৪ চ্যানেল হিয়ারিং এইড সাধারণত ০-১১০ ডেসিবল ফিটিং রেঞ্জ, ১০০% ডিজিটাল সিগন্যাল প্রসেসিং চিপ, এডভান্স সাউন্ড প্রসেসিং সহ প্রায় ১০% এর সমান বা কম হারমোনিক ওয়েব ডিস্টরশন সুবিধা প্রদান করে। ফলে, এই চ্যানেল সম্পন্ন হিয়ারিং এইড দিয়ে বিভিন্ন পরিবেশে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভাবে শব্দ শোনা যায়। বাংলাদেশে ৪ চ্যানেল হিয়ারিং এইড এর দাম সাধারণত ১,৬০০ বিডিটি থেকে ৮০,০০০ বিডিটির মধ্যে হয়ে থাকে। তাছাড়া, এই চ্যানেলের হিয়ারিং এইড মাঝারি শ্রবণশক্তি সমস্যাজনিত ব্যক্তিদের চাহিদা অনুযায়ী শব্দ কাস্টমাইজ করার সুবিধা প্রদান করে।
  • ৬ চ্যানেল হিয়ারিং এইডঃ ৬ চ্যানেল হিয়ারিং এইড সাউন্ড কোয়ালিটি এবং বাজেটের মধ্যে ভাল ভারসাম্য প্রদান করে। এই চ্যানেলের হিয়ারিং এইড সাধারণত সাউন্ড প্রসেসিং এবং সাউন্ড নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বেশ সুবিধাজনক হয়ে থাকে। এছাড়াও, ৬ চ্যানেল হিয়ারিং এইডে ব্লুটুথ সংযোগ সুবিধা রয়েছে, যা বাহ্যিক শব্দ কমিয়ে আরামদায়কভাবে কথা শোনতে সহায়তা করে। ফোন কলের সময় ব্যবহারকারীর ফোন থেকে হিয়ারিং এইড পর্যন্ত সরাসরি অডিও স্ট্রিমিং করতেও সাহায্য করে। বাংলাদেশে ৬ চ্যানেল হেয়ারিং এইডের দাম ২-৪ চ্যানেলের হিয়ারিং এইডের তুলনায় কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।
  • ৮ চ্যানেল হিয়ারিং এইডঃ মাঝারী থেকে গুরুতর শ্রবণশক্তি হারানো ব্যক্তিদের জন্য বা যাদের উন্নত শ্রবণশক্তি সহায়ক টেকনোলোজি প্রয়োজন তাদের জন্য ৮ চ্যানেল হিয়ারিং এইড আদর্শ ডিভাইস। এই চ্যানেলের হিয়ারিং এইড ০ থেকে ১২০ ডেসিবল ফিটিং রেঞ্জ সরবারহ করে থাকে। পাশাপাশি অটোমেটিক বা ম্যানুয়াল ভলিউম কন্ট্রোল, ওয়্যারলেস কানেক্টিভিটি এবং পুশ/টাচ বাটন রয়েছে পাওয়ার অফ অন করার জন্য। এছাড়াও, বেশিরভাগ ৮ চ্যানেল হিয়ারিং এইডে জিংক ব্যাটারি রয়েছে, যা একবার চার্জে প্রায় ১৪০- ১৮০ ঘণ্টা ব্যাটারি বেকআপ প্রদান করে। বাংলাদেশে ৮ চ্যানেল হেয়ারিং এইড এর দাম ২৫,০০০ বিডিটি থেকে ৩০,০০০ বিডিটির মধ্যে শুরু।
  • ১০ চ্যানেল হিয়ারিং এইডঃ ১০ চ্যানেল হিয়ারিং এইড ব্যাপক পরিসরে সাউন্ড প্রসেসিং এবং কাস্টমাইজেশন সুবিধা প্রদান করে। এই চ্যানেলের হিয়ারিং এইড ১০০% ডিজিটাল সিগন্যাল প্রসেসিং চিপ, কম বিকৃত এবং কম নয়েজ ডিজিট অ্যাকোস্টিক ফিডেলিটি আউটপুট প্রদান করে।  বাংলাদেশে ১০ চ্যানেল হিয়ারিং এইড ২৫,০০০ টাকা থেকে ৭৫,০০০ টাকায় পাওয়া যায়। এছাড়াও, ১০ চ্যানেল হিয়ারিং এইডে ট্যাপ কন্ট্রোল, অটো অন/অফ, অ্যাডভান্স হিয়ারিং রিয়েলিটি সাউন্ড এনহান্সমেন্ট, অ্যাডভান্সড অ্যাডাপ্টিভ ডিরেকশনালিটি, অ্যাডভান্স মিউজিক এনহ্যান্সমেন্ট,ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি, অটো টেলিফোন রেসপন্স, সিনার্জি প্ল্যাটফর্ম, সহ মাল্টি-ফ্লেক্স টিনিটাস এর মত অত্যাধুনিক ফিচার সরবারহ করে থাকে। সুবিধাজনক ব্যবহার নিশ্চিত করতে কিছু কিছু ১০ চ্যানেল হেয়ারিং এইডে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সাপোর্ট সুবিধা প্রদান করে।
  • ১২ চ্যানেল হিয়ারিং এইডঃ ১২ চ্যানেল হিয়ারিং এইড এডভান্স সাউন্ড প্রসেসিং সুবিধা প্রদান করে কোলাহলপূর্ণ পরিবেশে শোনার অভিজ্ঞতা বাড়াতে সহায়তা করে থাকে। গভীর শ্রবণশক্তি হারানো ব্যক্তিদের জন্য উপযুক্ত যাদের সবচেয়ে সফিস্টিকেটেড এবং উন্নত টেকনোলোজির হেয়ারিং এইড প্রয়োজন। বাংলাদেশে ১২ চ্যানেল হিয়ারিং এইড ৪৩,০০০ বিডিটি থেকে ২৯০,০০০ বিডিটির মধ্যে সংগ্রহ করতে পারেন। এই চ্যানেলের হিয়ারিং এইডে অটোমেটিক টেলিফোন রেসপন্স, পরিবেশগত এডাপশন, ০-১০০ ডেসিবল ফিটিং রেঞ্জ, ফিডব্যাক ক্যান্সেলেশন সিস্টেম, নয়েজ কন্ট্রোল এবং সারফ্লিঙ্ক মাইক সহ উন্নত টেকনোলোজি ও ফিচার যুক্ত রয়েছে। তাছাড়া, এই চ্যানেলের হেয়ারিং এইড আইপি৫৭, আইপি৬৭ এর মত ওয়াটারপ্রুফ প্রটেকশন প্রদান করে থাকে।
  • ১৬ প্লাস চ্যানেল হিয়ারিং এইডঃ এই চ্যানেল সম্পন্ন হিয়ারিং এইড গভীর শ্রবণশক্তি হারানো ব্যক্তিদের জন্য উপযুক্ত। কারণ ১৬ চ্যানেল হিয়ারিং এইড যেকোনো পরিস্থিতিতে বিস্তৃত পরিসরের শোনার অভিজ্ঞতা প্রদান করার জন্য প্রিমিয়াম ফিচার সরবারহ করে থাকে। বাংলাদেশে ১৬ চ্যানেল হিয়ারিং এইড বেশ ব্যায়বহুল হয়ে থাকে। এই চ্যানেলের হিয়ারিং এইডে প্রিমিয়াম অ্যাকুইটি ভয়েস, মিউজিক অ্যাডাপ্টেশন,মাল্টিফ্লেক্স টিনিটাস, ভয়েস ইন্ডিকেটর, ইন-সিটু অডিওমেট্রি, রকার সুইচ সার্ফ লিঙ্ক ওয়্যারলেস সংযোগ, মোশন সেন্সর, হাই-রেস কনফরমাল সহ সরাসরি অডিও স্ট্রিমিং করা যায়। এছাড়াও, ১৬ প্লাস চ্যানেলের হিয়ারিং এইড ৪ ঘণ্টা চার্জে প্রায় ১৬-২০ ঘণ্টা একটানা ব্যবহার করা যায়।

অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য যা আপনার শ্রবণশক্তি বাড়াতে পারে

  • নয়েস রিডাকশনঃ আধুনিক প্রযুক্তির হিয়ারিং এইডগুলো এমন ভাবে সেটিং করা থাকে যা ব্যকগ্রাউন্ড শব্দ ফিল্টার করার ক্ষমতা রাখে। তাছাড়াও এর ডিজাইন এমনভাবে করা হয়েছে যে ব্যকগ্রাউন্ডেরশব্দ শনাক্ত করে এটি কমিয়ে ফেলা যায়। তাই নয়েস রিডাকশন থাকলে ভাল হয়। তাছাড়া, বাংলাদেশের বাইরের বেশিরভাগ জায়গা কোলাহলপূর্ণ তাই এই বৈশিষ্ট্যটি একটি ভাল বিকল্প।
  • রিচার্জেবল ব্যাটারিঃ রিচার্জেবল হিয়ারিং এইডগুলোতে বিল্ট-ইন ব্যাটারি সুবিধা থকায় এটি বার বার সরানোর প্রয়োজন হয় না। যখন ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে যায় তখন ডিভাইস থেকে চার্জ দিয়ে স্বভাবিক ভাবে ব্যবহার করা যায়।
  • রেডিওঃ রেডিও সুভিধা তাহলে আপনি তা উপভগ করতে পারবেন।
  • ওইয়াইফাই, ব্লুটুথ এবং স্ট্রিমিংঃ নেটওয়ার্কে কানেক্ট হয়ে আপনি বিভিন্ন কিছু শুনতে পারবেন।

হিয়ারিং সিস্টেম কেনার আগে আপনাকে কী কী জিনিস জানতে হবে

  • হিয়ারিং এইড কেনার আগে অবশ্যই কানের বিশেষজ্ঞ থেকে পরামর্শ নিতে হবে।
  • প্রয়োজন অনুসারে কোন ধরনের হিয়ারিং এইড কিনবেন তা বিবেচনা করতে হবে।
  • ভবিষ্যতের প্রইয়োজনের কথা মাথায় রেখে নির্দিষ্ট চ্যানেল সহ হিয়ারিং এইড  নির্বাচন করতে হবে।
  • হিয়ারিং এইড নিয়মিত ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট আরামদায়ক কিনা তা বিবেচনা করতে হবে।
  • যেহেতু প্রতিনিয়ত হিয়ারিং এইড ব্যবহার করতে হবে তাই, হিয়ারিং এইড এর গুণমান বিবেচনায় নির্দিষ্ট হিয়ারিং এইড নির্বাচন করতে হবে।
  • হিয়ারিং এইড একবার চার্জ করলে কতক্ষণ ব্যাটারি ব্যাকআপে সক্রিয় থাকে তা বিবেচনা করতে হবে।
  • প্রয়োজন অনুসারে আধুনিক প্রযুক্তি যেমন নয়েস ফিল্টারিং, স্মার্টফোনে কানেক্টিভিটি, ব্যাটারী রিচার্জএবিলিটি ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন হিয়ারিং এইড কিনতে হবে।

বাংলাদেশে ডিজিটাল হিয়ারিং এইড কেনার জন্য অতিরিক্ত কিছু পরামর্শ

  • ডিজিটাল হিয়ারিং এইড কেনার ক্ষেত্রে ব্যাটারি রিপ্লেস করা যাবে কিনা তা যাচাই করে নেওয়া উচিত। বাংলাদেশে সাশ্রয়ী দামে হিয়ারিং এইডের ব্যাটারি পাওয়া যায়। তাছাড়া, হিয়ারিং এইড এর চার্জ নির্দিষ্ট সময় পর শেষ হয়ে যায়। তাই, যেকোনো জায়গায় চলাফেরা করার ক্ষেত্রে বেক আপ হিসেবে আলাদা হেয়ারিং এইড ব্যাটারি রাখতে পারেন।
  • হিয়ারিং এইড কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই মাল্টি চ্যানেল বিশিষ্ট হেয়ারিং এইড বিবেচনা করা উচিত। কারণ মাল্টি চ্যানেল হিয়ারিং এইডে ডিরেকসনাল মাইক্রোফোনের মতো উন্নত প্রযুক্তি সমন্বয়ে তৈরি, যা চারপাশের শব্দের গুণমানকে উন্নত করে এবং শোনার অভিজ্ঞতা বাস্তব সম্মত করে। চ্যানেল যত বেশি থাকবে কার্যকরভাবে শোনার জন্য হিয়ারিং এইডের সেটিংস আরও ভালোভাবে কাস্টমাইজ করা যাবে।

বাংলাদেশের সেরা কানে শোনার যন্ত্র এর মূল্য তালিকা April, 2025

2024 & April, 2025-এর বাংলাদেশের সেরা কানে শোনার যন্ত্র এর তালিকা দেওয়া হল।। বিডি স্টলের কানে শোনার যন্ত্র ক্রেতাদের আগ্রহের ভিত্তিতে এই সেরা কানে শোনার যন্ত্র এর তালিকা তৈরি করা হয়েছে।

কানে শোনার যন্ত্র মডেল বাংলাদেশে দাম
Rionet HA-20DX Rechargeable Hearing Aid ৳ ৩,৫০০
Cyber Sonic High Definition Digital Sound Hearing Aid ৳ ৪৩৯
Rionet HA-20DX Hearing Aid Machine ৳ ২,০০০
Axon K-88 Rechargeable Mini Hearing Aid ৳ ২,৫০০
Starkey Muse 1000 CIC / ITC / ITE Hearing Aid ৳ ২৬,০০০
Axon F-138 BTE Hearing Aid Machine ৳ ১,৮০০
Axon K-80 Mini Hearing Aid ৳ ১,৩০০
3-In-1 USB Otoscope Visual Cleaning Earpick ৳ ১,২৯৯
Jecpp ZDB-108 Hearing Aid with Charging Dock ৳ ৪,৫০০
Widex Magnify 50 MRR2D mRIC Rechargeable Hearing Aid ৳ ৫৯,৯৯৯