bdstall.com

গাড়ি দাম ২০২৫ (ক্রয় এবং বিক্রয়)

বাংলাদেশে কোন চার্জ ছাড়াই গাড়ি কেনা বেচা। বাংলাদেশে সবচেয়ে কম দামের গাড়িটি আপনি বিডিস্টল থেকে ১.৩ লাখ টাকায় কিনতে পারবেন। প্রাইভেট কারের দাম, রিকন্ডিশন্ড গাড়ির দাম, নতুন গাড়ির দাম তাৎক্ষণিকভাবে বাংলাদেশে গাড়ির মালিক এবং গাড়ির শোরুম থেকে তুলনা করুন এবং আপনার গাড়ির বাজেট থেকে ৪০% পর্যন্ত অর্থ সাশ্রয় করুন। Read more

আইটেম ১-৪০ এর ২২৩
বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট গাড়ি এর দাম

গাড়ি কেনাকাটা

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যাতায়তের জন্য গাড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিলাসবহুল পরিবহন নিশ্চিত করতে এবং অনেক সময় বাঁচাতে বাংলাদেশে বিশেষ করে গাড়ি খুবই প্রয়োজন। বাংলাদেশে স্বল্প থেকে উচ্চ বাজেটের গাড়ি পাওয়া যায় এবং সবচেয়ে বেশি চাহিদার গাড়ি হল ব্যবহৃত গাড়ি যাকে সেকেন্ড হ্যান্ড কারও বলা হয়। তবে বিশেষভাবে ব্যবহৃত গাড়ি কেনার আগে গাড়ি কেনার টিপস জেনে নেওয়া উচিত। কিন্তু আপনি যদি একেবারে নতুন গাড়ি কেনেন যার মানে ০ মাইলেজ, তাহলে শুধু আপনার পছন্দের ডিজাইনটি বেছে নিন। আর ব্যবহৃত গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে শুধু নিশ্চিত করুন নিম্নলিখিত অংশগুলি পরীক্ষা করেছেন।

১। ইঞ্জিন এবং গিয়ার বক্স

২। গাড়ির এসি

৩। টায়ারের অবস্থা

৪। ব্লু বই (বিআরটিএ এর ডিজিটাল রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট)

৫। গাড়ী কাগজ আপডেট তারিখ

৬। কার বডি

৭। গাড়ির মাইলেজ

১০ লক্ষ টাকার মধ্যে কোন গাড়ি সবচেয়ে ভাল?

আপনি ১০ লক্ষে কিছু ভাল মডেল পাবেন কারন বিভিন্ন ব্রান্ড স্বল্প মূল্যের কিছু গাড়ি বাজারে ছাড়ে আর বাংলাদেশে এগুলো রিকন্ডিশন আকারে পাওয়া যায়। আর তাছাড়া ব্যবহৃত বা পুরাতন গাড়ী পেতে পারেন যার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় মডেল হল টয়োটা একোয়া, এক্স করোল্লা, প্রোবক্স, টি ক্যারিনা, করোনা, প্রিমিও।

কোন কন্ডিশনের গাড়ি কিনবেন?

  • নতুন গাড়িঃ শুন্য মাইলেজের গাড়িকে সাধারনত নতুন গাড়ি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই কন্ডিশনের গাড়ির দাম হাই-বাজেটের মধ্যে হয়ে থাকে। তবে, নতুন গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী গ্যারান্টি এবং সার্ভিস ওয়ারেন্টি প্রদান করে থাকে।
  • রিকন্ডিশন গাড়িঃ যেসব গাড়ি বাংলাদেশে ব্যবহার হয় নি এবং বিদেশ থেকে ইম্পোরট করা হয়েছে, সেই গাড়িকে রিকন্ডিশন গাড়ি বলা হয়। তবে, এই কন্ডিশনের গাড়ির দাম ব্যবহৃত কন্ডিশনের গাড়ির তুলনায় বেশি হয়ে থাকে।
  • ব্যবহৃত গাড়িঃ বাংলাদেশে যেসব গাড়ি ব্যবহার হয়েছে সেসব গাড়িকে ব্যবহৃত কন্ডিশনের গাড়ি বলা হয়। ব্যবহৃত গাড়িকে বাংলাদেশে সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়িও বলা হয়। এই কন্ডিশনের গাড়ি যথেষ্ট কম দামে কিনতে পারবেন। মাইলেজ এবং গাড়ি বাহ্যিক অবস্থার উপর নির্ভর করে ব্যবহৃত কন্ডিশনের গাড়ির দাম পরিবর্তিত হয়ে থাকে। এছাড়াও, বাংলাদেশে সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ির রিস্যাল ভ্যালু অনেক।  

ম্যানুয়াল বা স্বয়ংক্রিয়- আপনার জন্য কোনটি ভাল?

ম্যানুয়াল এবং স্বয়ংক্রিয় উভয় সিস্টেম জনপ্রিয়। যদি আপনি খেলা এবং রেসিংয়ের জন্য গাড়ি ক্রয় করে থাকেন তবে আপনার ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশনের জন্য যাওয়া উচিত। এছাড়াও পার্বত্য রাস্তা এবং অফ-রোডিংয়ের জন্য ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন প্রয়োজন। আর সাধারণ ভাবে গাড়ি চালানোর জন্য স্বয়ংক্রিয় ট্রান্সমিশনে যেতে পারেন। স্বয়ংক্রিয় ট্রান্সমিশনে শিখতে এবং চালানো সহজ বিধায় সবার মধ্যে জনপ্রিয়।

গাড়ির কোন বডি স্টাইল আপনার জন্য উত্তম?

আপনার লাইফস্টাইলের সাথে মানানসই, ব্যাক্তিগত, পারিবারিক কিংবা অফিসের স্টাফদের যাতায়াতের জন্য উপযুক্ত এবং আরামদায়ক গাড়ি বাছাই করার ক্ষেত্রে সঠিক বডি স্টাইল বিবেচনা করতে হবে। তাছাড়া, বডি স্টাইলের উপর নির্ভর করেও গাড়ির দাম পরিবর্তিত হয়ে থাকে।

  • এসইউভিঃ এই বডি স্টাইলের গাড়ি সাধারণত বড় আকারের হয়ে থাকে, যা অন-রোড এবং অফ-রোড উভয় ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। তাছাড়া, এসিউভি বডি স্টাইলের গাড়িতে উচ্চতর গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স এবং আকর্ষণীয় ড্রাইভিং পজিশন সরবারহ করে থাকে। এই বডি স্টাইলের গাড়ির অভ্যন্তর যথেষ্ট বড় হওয়ায় ৫-৭ জন যাত্রী আরামদায়কভাবে যাতায়াত করা যায়।
  • সেলুনঃ সেলুন বডি স্টাইলের গাড়ি সাধারনত ইঞ্জিন, কার্গো এবং পেসেঞ্জারের জন্য পৃথক ৩টি বগি দিয়ে ডিজাইন করা হয়েছে। এই বডি স্টাইলের গাড়ি জ্বালানি সাশ্রয় করে। পাশাপাশি ড্রাইভ করার ক্ষেত্রে ভালো হ্যান্ডলিং এবং কর্মক্ষমতা প্রদান করে। সেলুন বডি স্টাইলকে সেডান বডি স্টাইলও বলা হয়। বেশিরভাগ সেলুন বডি স্টাইলের গাড়িতে আরামদায়ক ৪ থেকে ৫ জন পেসেঞ্জার যাতায়াত করতে পারে।
  • হ্যাচব্যাকঃ এই বডি স্টাইলের গাড়ি দুইটি বাক্সের ন্যায় ডিজাইনে তৈরি। যাত্রী এবং মালামাল রাখার জন্য আলাদা বগি কম্বাইন করে থাকে। হ্যাচব্যাক বডি স্টাইলের গাড়ির পিছনের দরজা এবং জানালা একসাথে উঠানামা করে থাকে। ফলে, পরিবার নিয়ে যাতায়াত করার ক্ষেত্রে কিংবা অতিরিক্ত স্টোরেজের প্রয়োজনে পিছনের আসন সমূহ ভাজ করা যায়। হ্যাচব্যাক বডি স্টাইলের গাড়িতে সাধারণত ৪ থেকে ৫ জন যাত্রী বসতে পারে।
  • এমপিভিঃ এই বডি স্টাইলের গাড়ি মূলত পিপল ক্যারিয়ার নামে পরিচিত। এমপিভি বডি স্টাইলের গাড়িতে পর্যাপ্ত লেগরুম এবং হেডরুম প্রদান করে, যা পারিবারিক কিংবা অফিসের যাতায়াতের জন্য আরামদায়ক হয়ে থাকে। এই বডি স্টাইলের গাড়িতে ৫ থেকে ৭ জন যাত্রী যাতায়াত করতে পারে, কিছু মডেলে আরও বেশি আসন প্রদান করে থাকে।
  • ক্রসওভারঃ ক্রসওভার বডি স্টাইল হচ্ছে সেডান এবং এসইউভি উভয় বডি স্টাইলের সমন্বয়ে তৈরি। এই স্টাইলের গাড়ি উচু ড্রাইভিং স্থান এবং মালামাল বহনের সুবিধার জন্য বড় কার্গো স্থান সরবারহ করে। ক্রসওভার বডি স্টাইলের গাড়ি হালকা অফ-রোড এবং শহুরে ড্রাইভিংয়ের জন্য উপযুক্ত। এই বডি স্টাইলের গাড়িতে ৫ জন যাত্রী বসতে পারেন। তবে, কিছু কিছু মডেলে ৭ জন যাতায়াতের আসন প্রদান করে থাকে। 

বাংলাদেশের জনপ্রিয় গাড়ির রঙ কী?

বাংলাদেশে গাড়ির জনপ্রিয় রঙ হল সিলভার, হোয়াইট এবং পার্ল। শুকনো এবং শীত মৌসুমের সময় গাড়ীর বডিতে প্রচুর ধূলিকণা পড়ে এবং এই রঙগুলি ধূলিকণার দৃশ্যমানতা হ্রাস করতে সহায়তা করে এবং সমস্ত পরিবেশে মার্জিত দেখায়।

কোন ব্র্যান্ডটি বাংলাদেশের সেরা?

টয়োটা এমন একটি ব্র্যান্ড গাড়ি যা বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি রাস্তায় দেখা যায়। এটি জাপানের একটি গাড়ি প্রস্তুতকারকের সদর দফতর। এটি একটি জাপানি গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান যার সদর দপ্তর জাপানেই অবস্থিত। বাংলাদেশের মানুষের চাহিদা অনুযায়ী গাড়ি একমাত্র টয়োটাই প্রদান করতে পারে তাই নিসন্দেহে এটিই বাংলাদেশের সেরা কার ব্রান্ড। এছাড়াও, হোন্ডা, বিএমডব্লিউ, মার্সিডিজ, অডি, নিশান, এবং মিতসুবিশি সহ অন্যান্য ব্র্যান্ডের গাড়িও বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়।

বাংলাদেশে সাধারণত কোন দেশের গাড়ি পাওয়া যায়?

বাংলাদেশে জাপানিজ রিকন্ডিশন বা ব্যবহৃত গাড়ি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় কারন এগুলো খুব টেকসই হয় এবং বহুদিন ব্যবহার করা যায়। তবে ভারত থেকে কিছু ব্রান্ড নিউ গাড়ি আমদানি হয়। বাংলাদেশে প্রথমবারের মত তৈরি হচ্ছে "বাংলা কার" নামের একটি গাড়ি এবং ১৫০০ থেকে ২৫০০ সিসি পর্যন্ত ৮ কালারে পাওয়া যায়।

গাড়ি কেনার জন্য আমার বাজেট কি হওয়া উচিত?

বাংলাদেশে গাড়ির দাম ১.৫ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত কিন্তু গাড়ির দাম মূলত গাড়ির ব্র্যান্ড, গাড়ির মডেল, উৎপাদন বছর এবং গাড়ির সুবিধার উপর নির্ভর করে। যদি  নতুন গাড়ি কেনেন তবে বাজেট অনেক বেশি লাগবে কারণ এটি দীর্ঘ সময় কোনও ত্রুটি ছাড়াই ভাল সেবা দিবে ফলে রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম হবে। অন্যদিকে, আপনি যদি একটি রিকন্ডিশন্ড গাড়ি কেনেন তাহলে বাংলাদেশে গাড়ির দাম হবে কমপক্ষে ১,০০০,০০০ টাকা এবং আপনি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড এবং মডেলের একটি মিড-রেঞ্জ মানের গাড়ি কিনতে পারবেন। আরও কম দামের গাড়ি বাংলাদেশে পাওয়া যায় এবং কখনও কখনও এই গাড়িগুলো বাজেট ক্রেতাদের জন্য বেশ ভাল এবং দেশে ৫০০,০০০ টাকারও কম দামে গাড়ি কিনতে পারবেন। মনে রাখবেন গাড়ির দাম রঙ, অবস্থা, ব্র্যান্ড, মডেল এবং তৈরির বছরের উপর নির্ভর করে। এছাড়াও দেশে যে গাড়িটি কিনতে যাচ্ছেন তার রিসেল ভ্যালু বিবেচনা করুন। যদি একজন গাড়ি ফ্যাশিন প্রেমী হন তবে সাম্প্রতিকতম মডেলগুলি নির্বাচন করুন এবং দাম ২,৫০০,০০০ টাকা থেকে শুরু হবে এবং এই গাড়িগুলি মানের দিক থেকে অসম্ভব ভাল আর এগুলো সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত যা বাংলাদেশে বেশি প্রয়োজন।

হাইব্রিড গাড়ির সুবিধা কি?

হাইব্রিড গাড়ি ১ লিটার তেল দিয়ে ২৫-৩০ কিলোমিটার যেতে পারে। হাইব্রিড গাড়িতে ২টি ইঞ্জিন রয়েছে। একটি বৈদ্যুতিক এবং ১টি তেল ইঞ্জিন। বৈদ্যুতিক ইঞ্জিন ব্যাটারি দ্বারা চালিত হয় এবং এই ব্যাটারি তেল ইঞ্জিনে চলার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে চার্জ হয়।

বাংলাদেশে কি 4WD গাড়ি পাওয়া যায়?

4WD গাড়ি ৪-হুইল ড্রাইভ গাড়ি নামেও পরিচিত, মূলত বাংলাদেশের পাহাড়ি এলাকায় বেশি দেখা যায়। নামটি বোঝায় যে সমস্ত ৪টি চাকারই ত্বরান্বিত করার ক্ষমতা রয়েছে। তাই, এই ধরনের গাড়ি কর্দমাক্ত রাস্তায়ও খুব উপযোগী এবং বাংলাদেশী রাস্তার জন্য বিশেষভাবে সুবিধা প্রদান করে। তবে কিছু শৌখিন গাড়ি এবং স্পোর্টস গাড়িতেও 4WD সুবিধা রয়েছে। এই গাড়িগুলি ব্যবহৃত অবস্থায় ১৫ লক্ষ টাকার কমেও কেনা যাবে এবং নতুন কন্ডিশন ২৫ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে কেনা যাবে৷

ব্যবহৃত প্রাইভেট কার কি প্রথমবার ক্রেতাদের জন্য ভালো?

এটি যদি প্রথম গাড়ি কেনা হয় তবে ব্যবহৃত প্রাইভেট কারটি সবচেয়ে স্মার্ট পছন্দ নাও হতে পারে কারণ আপনাকে অনেক রক্ষণাবেক্ষণ প্রক্রিয়ায় যেতে হতে পারে। যাইহোক, যদি আপনার বাজেট কম থাকে কিন্তু জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের গাড়ি পেতে আগ্রহী হন তাহলে এটাই একমাত্র বিকল্প। মনে রাখবেন, আপনি যদি এটি সরাসরি গাড়ির মালিকের কাছ থেকে কিনতে পারেন তবে এটি অনেক সাশ্রয় করবে। এই গাড়িগুলোকে বাংলাদেশে প্রায়ই প্রাইভেট কার বলা হয়। কিন্তু আপনি যদি শোরুম থেকে এটি কিনতে পারেন তবে এটি আপনাকে অনেক মেরামত ঝামেলা থেকেও রক্ষা করবে কারণ তারা সাধারণত এই পুরানো প্রাইভেট কার বিক্রি করার আগে প্রয়োজনীয় সমস্ত মেরামত করে।

কোন ধরনের গাড়ি সর্বোচ্চ দামে পুনরায় বিক্রয় করা যায় - নতুন বা ব্যবহৃত?

আপনি যদি একটি নতুন গাড়ি কিনেন এবং কিছু সময় পরে এটি বিক্রি করতে চান তবে সময়ের সাথে সাথে দাম কমতে পারে। ৫ বছর পরে মান নাটকীয়ভাবে ৪০% এ কমে যেতে পারে যদি এটি সর্বশেষ মডেল হয়। যাইহোক, আপনি যদি ব্যবহৃত গাড়ি কেনেন তাহলে রিসেল ভ্যালু ততটা কমবে না এবং কিছু ক্ষেত্রে এটি মাত্র ১০% হতে পারে তবে এটি নির্ভর করে গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ কতটা করা হয়েছে তার উপর।

বাংলাদেশে একটি গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কত?

এটা নির্ভর করে আপনি কি ধরনের গাড়ি কিনেছেন তার উপর। এটি যদি খুব পুরানো মডেলের কম দামের গাড়ি হয় তবে রক্ষণাবেক্ষণের খরচ বেশি হবে কারণ ঘন ঘন সার্ভিসিং প্রয়োজন হয়। লেটেস্ট মডেলের গাড়িগুলির জন্য এটি ইঞ্জিন তেল, এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করার মতোই সর্বনিম্ন খরচ। যাইহোক, আপনার গাড়ির জন্য ড্রাইভারের প্রয়োজন হলে আপনাকে অতিরিক্ত খরচ বিবেচনা করতে হবে।

বাংলাদেশের সেরা গাড়ি এর মূল্য তালিকা April, 2025

2024 & April, 2025-এর বাংলাদেশের সেরা গাড়ি এর তালিকা দেওয়া হল।। বিডি স্টলের গাড়ি ক্রেতাদের আগ্রহের ভিত্তিতে এই সেরা গাড়ি এর তালিকা তৈরি করা হয়েছে।

গাড়ি মডেল বাংলাদেশে দাম
Toyota Noah 2014 ৳ ৩,০১০,০০০
Toyota Prado 2023 ৳ ২২,২০০,০০০
Toyota Corolla Cross 2021 ৳ ৪,৩৮০,০০০
Toyota Corolla WXB 2020 ৳ ৩,১৫০,০০০
Toyota Spacio 2003 ৳ ৮৫০,০০০
Toyota Harrier 2021 ৳ ৯,০০০,০০০
Honda Vezel 2014 ৳ ১,৪৫০,০০০
Hyundai Creta 2024 ৳ ৪,০৫০,০০০
Audi Q7 2016 ৳ ১১,২০০,০০০
Toyota Corolla X 2006 ৳ ১,০৭৫,০০০