অ্যান্টিভাইরাস কেনাকাটা
এন্টিভাইরাস সফ্টওয়্যার কেন প্রয়োজনীয়?
বিভিন্ন ধরনের সফ্টওয়্যার আপনার ল্যাপটপ বা পিসিতে ক্ষতিকারক জিনিষ ইন্সটল করতে পারে। আর এইগুলোর দ্বারা আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হ্যাকারদের হাতে চলে যেতে পারে। আর এখন যেহেতু অনলাইনের যূগ তাই বেশির ভাগ কাজ ইন্টারনেটের মাধ্যমে করতে হয় বিধায় ক্ষতির সম্ভবনা বেশি থাকে। আর অনেক ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম আপনার পিসিকে সম্পূর্ণ ডাটাসহ নষ্ট করে দিতে পারে। আপনি যতই "সাবধানে" ব্রাউজ করেন না কেন এটা যথেষ্ট নয়। এন্টিভাইরাস বা অ্যান্টি-ম্যালওয়ার আপনার পিসি বা ল্যাপটপকে যেকোন ধরনের সুরক্ষা প্রদানের সাথে বিভিন্ন ধরনের রিপোর্ট বা অ্যালার্ম প্রদান করবে।
অ্যান্টিভাইরাস এবং ইন্টারনেট সিকিউরিটির মধ্যে পার্থক্য কি?
অ্যান্টিভাইরাস হল এমন একটি সফ্টওয়্যার যেগুলো আপনার পিসিকে ভাইরাস, ওয়রম, এবং ট্রোজান হর্স থেকে সুরক্ষা দেয়। আর ইন্টারনেট সিকিউরিটি ভাইরাস সুরক্ষা সহ স্পাইওয়্যার, ফিশিং ইত্যাদির বিরুদ্ধে গোপনীয়তা দেয়।
অ্যান্টিভাইরাস কি পিসিকে স্লো করে দেয়?
অ্যান্টিভাইরাস একটি সফ্টওয়্যার যা সবসময় রান করে বিধায় আপানর পিসির কিছু শক্তি ব্যবহার করে। তবে বর্তমানে অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম অনেক উন্নত হয়েছে বিধায় এগুলো খুব দ্রুত কাজ করে এবং সরবনিম্ন রিসোর্স ব্যবহার করে।
আমি কি মোবাইল ডিভাইসে অ্যান্টিভাইরাস বা ইন্টারনেট সুরক্ষা ব্যবহার করতে পারি?
জনপ্রিয় অ্যান্টিভাইরাস সংস্থা তাদের ভাইরাস স্ক্যানারের মোবাইল সংস্করণ প্রকাশ করে যাতে আপনার মোবাইল ডিভাইসের জন্য সঠিক সংস্করণটি পাওয়া যায়।
বাংলাদেশে অ্যান্টিভাইরাস এর দাম কত?
বর্তমানে বিডিতে অ্যান্টিভাইরাস এর দাম ২৬০ টাকা থেকে শুরু যা ১ জন ইউজারের ১ বছরের জন্য লিমিটেড। অ্যান্টিভাইরাসের ব্র্যান্ড, এর ইউজার সংখ্যা, এবং লিমিটেড বছরের এর উপর দাম নির্ভর করে। এছাড়া, বিডিতে ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস এর দাম ৬০০ টাকা থেকে শুরু হয় যা ১ জন ইউজারের ১ বছরের জন্য লিমিটেড এবং এটি তুলনামূলক উন্নত মানের অ্যান্টিভাইরাস। তাছাড়া, বিভিন্ন ব্র্যান্ডের অ্যান্টিভাইরাস বাংলাদেশে পাওয়া যায়।