নিয়মিত যাতায়াত বা ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশে গাড়ির ব্যবহার প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এছাড়া, সম্প্রতি বিভিন্ন রাইড শেয়ারিং অ্যাপ এর মাধ্যমে নতুন উপার্জনের পথ তৈরি হয়েছে। ফলে, হাজার বেকার মানুষ ব্যবহৃত বা রিকন্ডিশন গাড়ি ক্রয় করে এই লাভজনক ব্যবসায় অংশগ্রহন করছে এবং জীবাকা নীর্বাহ করছে। তবে, বর্তমানে বাংলাদেশের অটোমোবাইল শিল্প বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা রিকন্ডিশন্ড গাড়ির উপর নির্ভরশীল। আর, রিকন্ডিশন গাড়ি দাম সাধারণত ব্যবহৃত কন্ডিশনের গাড়ি থেকে বেশি হয় বিদায় লো-বাজেট গাড়ি ক্রেতারা ব্যবহৃত গাড়ি কেনাকে প্রাধান্য দেয়। অন্যদিকে, কম দামে ব্যবহৃত কন্ডিশনের ভালো গাড়ি খুজতে ক্রেতাদের বিড়ম্বনায় পরতে হয়। তাই, বাছাইকৃত কিছু রিকন্ডিশন এবং ব্যবহৃত কন্ডিশন গাড়ির সিরিজ ও মডেল সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলো কম দামে পাওয়া যায় এবং যেগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম হয়ে থাকে।
১। টয়োটা করোলা (E100) / টয়োটা ওয়াগন ১০০
টয়োটা করোলা E100 যা বাংলাদেশে টয়োটা ওয়াগন ১০০ নামে ব্যাপক পরিচিত। ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এই গাড়িটি কেনা যেতে পারে কেননা এই গাড়িটি মডেল বছর এবং কন্ডিশনের ভিত্তিতে সর্বনিম্ন ১৫০,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০০,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। তাছাড়া, বাংলাদেশে রেন্টে-কার ব্যবসায় এর জন্য টয়োটা ওয়াগন ১০০ গাড়িটি হতে পারে আদর্শ পছন্দ। চলুন জেনে নেয়া যাক এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- ১.৬ লিটার পেট্রোল বা ২.০ লিটার ডিজেল ইঞ্জিন সহ টয়োটা করোলা E100 বাংলাদেশে পাওয়া যায়।
- টয়োটা ওয়াগন ১০০ গাড়িগুলো ৫ সিট সম্পন্ন হয়ে থাকে এবং এতে আরামদায়ক লেগ স্পেস থাকে।
- বেশিরভাগ টয়োটা করোলা ১০০ গাড়িতে ১৩০০ সিসি ইঞ্জিন এবং মেনুয়াল ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
- বাংলাদেশে বর্তমানে যেসকল টয়োটা ১০০ গুলো পাওয়া যায় সেগুলোর সিএনজি অথবা এলপিজি জ্বালানি ব্যবস্থা কাস্টমাইজ করা থাকে।
- সেলুন অথবা এস্টেড বডি স্টাইলের সাথে টয়োটা ১০০ গাড়ি প্রদর্শিত হয়।
২। টয়োটা নোয়া
টয়োটা নোয়া গাড়ি গুলো সম্পূর্ণ পরিবার নিয়ে ভ্রমন করার জন্য আদর্শ। তাছাড়া , বাংলাদেশে ছোট-বড় অফিস গুলো তাদের করমচারী-কর্মকর্তাদের অফিস থেকে বাসা এবং বাসা থেকে অফিস নিয়মিত যাতায়াতের জন্য টয়োটা নোয়া গাড়ি ব্যবহার করে থাকে। বাংলাদেশে বিশেষ করে ১ম জেনারেশনের টয়োটা গাড়ি কম দামে পাওয়া যায় যার মধ্যে টয়োটা নোয়া KR42 হলো অন্যতম। বর্তমানে, টয়োটা নোয়া KR42 সহ ১ম জেনারেশন নোয়া গাড়ি কন্ডিশনের ভিত্তিতে ৭০০,০০০ টাকা থেকে ১,৩০০,০০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়। চলুন জেনে নেয়া যাক এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- টয়োটা নোয়া KR42 গাড়িতে ১৮০০ সিসি ভিভিটিআই শক্তিশালী ইঞ্জিন থাকে।
- টয়োটা KR42 গাড়িতে আরামদায়ক লেগ স্পেস ৭টি পেসেঞ্জার সিট থাকে।
- সকল টয়োটা নোয়া গাড়ি অটোমেটিক ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
- এখন যে সকল ব্যবহৃত টয়োটা নোয়া গাড়ি পাওয়া যায় সেগুলো বেশিরভাগি সিএনজি বা এলপিজি জ্বালানি ব্যবস্থা কাস্টমাইজ করা থাকে।
- টয়োটা নোয়া গাড়িতে অটোমেটিক জনালা এবং সুপার কুল এসি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
৩। টয়োটা হাইস
টয়োটা ব্র্যান্ডের সবচেয়ে অধিক সিট সম্পন্ন গাড়ি হলো টয়োটা হাইস। এই গাড়িতে এক বা একাধিক পরিবার একসাথে ভ্রমন করতে পারবে। টয়োটা হাইস গাড়িগুলো মিনি বাস হিসেবেও বাংলাদেশে পরিচিত। বাংলাদেশে ৪র্থ জেনারেশনের টয়োটা হাইস গাড়ি কমদামে পাওয়া যায় যা রেন্টে-কার ও বিভিন্ন অফিসে ব্যাপক হারে ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে, (১৯৯৭-২০০৫) বছর মডেলের টয়োটা হাইস গাড়ি কন্ডিশন ভেদে সর্বনিম্ন ২০০,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১,২০০,০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। চলুন জেনে নেয়া যাক এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- টয়োটা হাইস গাড়িতে ১৫০০ সিসি থেকে ২৫০০ সিসি শক্তিশালী ইঞ্জিন থাকে।
- টয়োটা হাইস গাড়িতে আরামদায়ক লেগ স্পেস ১০টি পেসেঞ্জার সিট থাকে।
- টয়োটা হাইস গাড়ি মডেল ভেদে অটোমেটিক বা মেনুয়াল ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
- এখন যে সকল ব্যবহৃত টয়োটা হাইস গাড়ি পাওয়া যায় সেগুলো বেশিরভাগি সিএনজি বা এলপিজি জ্বালানি ব্যবস্থা কাস্টমাইজ করা থাকে।
- টয়োটা হাইস গাড়িতে অটোমেটিক জনালা এবং সুপার কুল এসি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
৪। সুজুকি সুইফট
সুজুকি সুইফট ১ম ও ২য় জেনারেশন ব্যবহৃত কন্ডিশন গাড়ি বাংলাদেশে কম দামে পাওয়া যায়। বর্তমানে সুজুকি সুইফট ২০০৮ থেকে ২০১৩ বছর মডেল গাড়ি ২৫০,০০০ টাকা থেকে ৮৫০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। ব্যাক্তিগত ব্যবহারের জন্য সুজুকি সুইফট গাড়িগুলো আদর্শ। চলুন জেনে নেয়া যাক এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- সুজুকি সুইফট গাড়িতে ১২০০ সিসি ডিওএইচসি ভিভিটি শক্তিশালী ইঞ্জিন থাকে।
- সুজুকি সুইফট গাড়িতে লেগ স্পেস আরামদায়ক সিট থাকে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
- এখন যে সকল ব্যবহৃত সুজুকি সুইফট গাড়ি পাওয়া যায় সেগুলো অকটেন চালিত।
- সুজুকি সুইফট গাড়ি মডেল ভেদে অটোমেটিক বা মেনুয়াল ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
- সুজুকি সুইফট গাড়িতে অটোমেটিক জনালা এবং সুপার কুল এসি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
৫। হোন্ডা সিভিক
হোন্ডা সিভিক এর ব্যবহৃত কন্ডিশন এবং রিকন্ডিশন গাড়ি কমদামে বাংলাদেশে পাওয়া যায়। বর্তমানে হোন্ডা সিভিক ১৯৯২ থেকে ২০১০ বছর মডেল গাড়ি ৩০০,০০০ টাকা থেকে ১,৩০০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। ব্যাক্তিগত ব্যবহারের জন্য হোন্ডা সিভিক গাড়িগুলো সেরা পছন্দ। চলুন জেনে নেয়া যাক হোন্ডা সিভিক গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- হোন্ডা সিভিক গাড়িতে মডেল ভেদে ১৩০০ সিসি থেকে ১৫০০ সিসি শক্তিশালী ইঞ্জিন অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- হোন্ডা সিভিক গাড়িতে লেগ স্পেস সহ আরামদায়ক সিট অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- এখন যে সকল ব্যবহৃত হোন্ডা সিভিক গাড়ি পাওয়া যায় সেগুলো এলপিজি বা সিএনজি জ্বালানি ব্যবস্থা কাস্টমাইজ করা থাকে।
- হোন্ডা সিভিক গাড়ি অটোমেটিক ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
- হোন্ডা সিভিক গাড়িতে অটোমেটিক জনালা এবং সুপার কুল এসি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- হোন্ডা সিভিক গাড়ির কিছু মডেলে সানরুফ অন্তর্ভুক্ত থাকে।
৬। মিতসুবিশি ল্যান্সার
মিতসুবিশি ল্যান্সার এর ব্যবহৃত কন্ডিশন এবং রিকন্ডিশন গাড়ি কমদামে বাংলাদেশে পাওয়া যায়। বর্তমানে মিতসুবিশি ল্যান্সার ১৯৯৯ থেকে ২০১০ বছর মডেল গাড়ি ৩০০,০০০ টাকা থেকে ১,৫০০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। ব্যাক্তিগত, অফিশিয়াল, এবং রাইড-শেয়ারিং এর জন্য মিতসুবিশি ল্যান্সার গাড়িগুলো অন্যতম সেরা পছন্দ। চলুন জেনে নেয়া যাক এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- মিতসুবিশি ল্যান্সার গাড়িতে মডেল ভেদে ১৩০০ সিসি থেকে ১৫০০ সিসি ইঞ্জিন অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- মিতসুবিশি ল্যান্সার গাড়িতে পর্যাপ্ত লেগ স্পেস সহ আরামদায়ক সিট অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- মিতসুবিশি ল্যান্সার গাড়ির বেশ কিছু মডেলে সানরুফ অন্তর্ভুক্ত আছে।
- এখন যে সকল ব্যবহৃত মিতসুবিশি ল্যান্সার গাড়ি পাওয়া যায় সেগুলো বেশিরভাগ সিএনজি জ্বালানি ব্যবস্থা কাস্টমাইজ করা থাকে।
- মিতসুবিশি ল্যান্সার গাড়ি অটোমেটিক ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
৭। নিসান সানি
নিসান সানি এর ব্যবহৃত কন্ডিশন এবং রিকন্ডিশন গাড়ি কমদামে বাংলাদেশে পাওয়া যায়। বর্তমানে নিসান সানি ২০০৩ থেকে ২০১১ বছর মডেল গাড়ি ৩৫০,০০০ টাকা থেকে ১,২০০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে। ব্যাক্তিগত, অফিশিয়াল, এবং রাইড-শেয়ারিং এর জন্য নিসান সানি গাড়ি কেনা যেতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- নিসান সানি গাড়িতে ১৩০০ সিসি চার-সিলিন্ডার ইন-লাইন ইঞ্জিন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
- নিসান সানি গাড়িতে পর্যাপ্ত লেগ স্পেস সহ আরামদায়ক সিট অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- নিসান সানি গাড়িগুলো সেলুন বডি স্টাইলের সাথে প্রদর্শিত হয়।
- এখন যে সকল ব্যবহৃত নিসান সানি গাড়ি পাওয়া যায় সেগুলো বেশিরভাগ সিএনজি জ্বালানি ব্যবস্থা কাস্টমাইজ করা থাকে।
- নিসান সানি গাড়ি মডেল বছর ভেদে অটোমেটিক বা ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
৮। টয়োটা ফিল্ডার
টয়োটা ফিল্ডার এর রিকন্ডিশন এবং ব্যবহৃত কন্ডিশন গাড়ি সাশ্রয়ী দামে বাংলাদেশে পাওয়া যায়। বর্তমানে টয়োটা ফিল্ডার গাড়ি ৯০০,০০০ টাকা থেকে ১,৫০০,০০০ টাকার মধ্যে ২০০৩ থেকে ২০১২ বছর মডেল পাওয়া যায়। ব্যাক্তিগত, অফিশিয়াল, এবং রাইড-শেয়ারিং এর জন্য টয়োটা ফিল্ডার গাড়ি ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হচ্ছে। চলুন জেনে নেয়া যাক এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- টয়োটা ফিল্ডার গাড়িতে ১৫০০ সিসি শক্তিশালী ইঞ্জিন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
- টয়োটা ফিল্ডার গাড়িতে পর্যাপ্ত লেগ স্পেস সহ আরামদায়ক সিট অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- টয়োটা ফিল্ডার গাড়ি মডেল ভেদে হেচব্যাক, এস্টেড, এবং সেলুন বডি স্টাইলের সাথে প্রদর্শিত হয়।
- এখন যে সকল ব্যবহৃত টয়োটা ফিল্ডার গাড়ি পাওয়া যায় সেগুলো বেশিরভাগ সিএনজি জ্বালানি ব্যবস্থা কাস্টমাইজ করা থাকে।
- টয়োটা ফিল্ডার গাড়ি অটোমেটিক ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
৯। হোন্ডা ভেজেল
হোন্ডা ভেজেল রিকন্ডিশন বা প্রায় নতুন মডেলের গাড়ি বাংলাদেশে সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যায়। বর্তমানে হোন্ডা ভেজেল গাড়ি ১,৫০০,০০০ টাকা থেকে ২,০০০,০০০ টাকার মধ্যে ২০১৪ বছর মডেল গাড়ি পাওয়া যায়। ব্যাক্তিগত, অফিশিয়াল, এবং রাইড-শেয়ারিং এর জন্য হোন্ডা ভেজেল গাড়ি ব্যবহার করা যেতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- হোন্ডা ভেজেল গাড়িতে ১৫০০ সিসি শক্তিশালী হাইব্রিড ইঞ্জিন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
- হোন্ডা ভেজেল গাড়িতে পর্যাপ্ত লেগ স্পেস সহ আরামদায়ক সিট অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- হোন্ডা ভেজেল গাড়ি এসিউভি / ৪ x ৪ বডি স্টাইলের সাথে প্রদর্শিত হয়।
- বেশিরভাগ হোন্ডা ভেজেল গাড়ি হাইব্রিড এবং অকটেন ফুয়েল সিস্টেম সম্পন্ন হয়।
- হোন্ডা ভেজেল গাড়ি মডেল ভেদে ম্যানুয়াল বা অটোমেটিক ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
১০। টয়োটা এক্সিও
টয়োটা এক্সিও গাড়ি রিকন্ডিশন এবং ব্যবহৃত কন্ডিশনে বাংলাদেশে কম দামে পাওয়া যায়। বর্তমানে টয়োটা এক্সিও গাড়ি সর্বনিম্ন ১,২০০,০০০ টাকা থেকে ১,৩০০,০০০ টাকার মধ্যে ২০০৭ থেকে ২০১০ বছর মডেল গাড়ি পাওয়া যায়। ব্যাক্তিগত, অফিশিয়াল, এবং রাইড-শেয়ারিং এর জন্য টয়োটা এক্সিও গাড়ি আদর্শ পছন্দ। চলুন জেনে নেয়া যাক এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে।
- টয়োটা এক্সিও গাড়িতে ১৫০০ সিসি শক্তিশালী ভিভিটি-আই ইঞ্জিন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
- টয়োটা এক্সিও গাড়ি সেলুন বডি স্টাইলের সাথে প্রদর্শিত হয়।
- টয়োটা এক্সিও গাড়িতে পর্যাপ্ত লেগ স্পেস সহ আরামদায়ক সিট অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- এখন যে সকল ব্যবহৃত টয়োটা এক্সিও গাড়ি পাওয়া যায় সেগুলো বেশিরভাগ সিএনজি জ্বালানি ব্যবস্থা কাস্টমাইজ করা থাকে।
- টয়োটা এক্সিও গাড়ি অটোমেটিক ট্রান্সমিশন সম্পন্ন হয়ে থাকে।
এই প্রবন্ধটি পোস্ট করা হয়েছে: October 23, 2023